চেহারা উজ্জ্বল ও ফর্সা করার ঘরোয়া পদ্ধতিআজকের আলোচনার পর হয়তো আপনি আর সিঙ্গেল থাকবেন না ”কারণ” মেয়ে পটানোর উক্তি গুলো জানার পর কেউ অনুযায়ী লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করলে আপনার দৈনন্দিন জীবনে চলাফেরায় রুচিশীলতা আসবে এবং তা দেখে আকৃষ্ট হয়ে অনেক মেয়ে হয়তো আপনার প্রেমে পড়তে চাইবে। আপনার বন্ধুদের গ্রুপে এমন একটা ছেলে অবশ্যই আছে যার আজও পর্যন্ত কোন গার্লফ্রেন্ড হয়নি।
পোস্ট সূচিপত্রকিন্তু আপনি যদি তাকে জিজ্ঞাসা করেন যে ভাই আজ পর্যন্ত তুই কোন গার্লফ্রেন্ড বানাতে পারলি না কেন তুই তো হেব্বি স্মার্ট দেখতে পার্সোনালিটি ও খুব ভালো, পড়াশোনাতেও মোটামুটি ভালই।তখন সে বলবে আমার লাইফে কোন মেয়েই আসেনি। তাই আমি অনেক বেশি খুশিতে আছি লাভ প্রেম ভালবাসার কথা এসব আমি বুঝিইনা।
আমি ডেলি ডেলি গুড মর্নিং গুড নাইট এসব মেসেজ করবে। আর কে এসব ন্যাকামোর কথা বলবে। আমার সোনা খাবার খেয়েছো সোনা যদি খাওয়ান না খায় তাহলে কিন্তু আমিও খাব না।
ভূমিকা
হ্যালো বন্ধুরা,যে কোন গ্রুপেই এরকম একটা ছেলে অবশ্যই থাকবে আবার কখনো কখনো তো গ্রুপের সমস্ত ছেলেরা এরকম হয়। বাইরে থেকে তারা খুব কুল বয় কিন্তু ওরা তাদের ভেতরে যে দুঃখের ক্যাপ খুলে রেখেছে।বেচারার দোকানে তো কোন মেয়ে আসছে না তাইতো লুকিয়ে লুকিয়ে রাতের বেলা তাদের চোখের জল ফেলতে থাকে।আপনিও যদি তাদের দলের একজন হয়ে থাকেন, তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনারই জন্য।
আমি সিঙ্গেল কেন?
আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে মিলিয়ে নিন, আমি সিঙ্গেল কেন এমন প্রশ্ন হয়তো আপনার মনে আর জাগবে না। আমরা যে নয়টি বিষয় নিয়ে কথা বলব,সেই নয়টি বিষয়ের জন্যই আজ পর্যন্ত আপনি সিঙ্গেল রয়েছেন বলে আমরা মনে করছি। চলুন তাহলে আলোচনা করা যাক যে এমন কি কারণ আছে,
আরো পড়ুনঃ মুখের দুর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া উপায়
-যার কারণে আজ পর্যন্ত আপনি একটাও গার্লফ্রেন্ড জুটাতে পারেননি। কিন্তু অন্যদিকে আপনার বন্ধুরা একটার পর একটা গার্লফ্রেন্ড নিয়ে ঘুরছে। আর আজ পর্যন্ত আপনি আপনার একাউন্টটি ওপেন করতে পারলেন না। আর যার দুঃখে আপনি হয়তো আপনার হাতের সমস্ত রেখায় মুছে ফেলেছেন,আর আরেকটা হাতকে মজবুত বানিয়ে ফেলেছেন।
তো এই সমস্যা সমাধানের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাকে সমস্ত পড়া সম্পূর্ণ করলে আশা করা যায় আপনি এই সমস্যা সঠিক কারণগুলো আপনি আপনি জানতে পাবেন। এর মধ্যে প্রথম কারণগুলোর মধ্যে একটা আমার মনে হয় তা হল আপনার মনের মধ্যে এরকম জল্পনা কল্পনা চলতে থাকে।
যে তখন আপনার মনে হয় এই মেয়েটা আমার জন্য ঠিক নয় কারণ এই মেয়েটা দেখতে তেমন একটা ভালো না একে যে কিভাবে প্রপোজ করি আমার এখনো অতটা খারাপ সময় আসেনি দূর এই মেয়েটার হাইট টা খুব ছোট একসাথে ঘুরলে আমার ছোট বোন মনে হবে। এর অ্যাটিটিউড টা খুব খারাপ আমি একে সামলাতে পারবো না।
আমার তো এমন একটা মেয়ে দরকার যে সুন্দরী বুদ্ধিমতি কিছুটা ফানি।মানে এই সমস্ত ছেলেদের সর্বগুণ সম্পন্ন মেয়ে প্রয়োজন কিন্তু আপনাকে মেনে নিতেই হবে যে একটি ছেলে বা মেয়ের মধ্যে সব ধরনের গুণ থাকা প্রায় অসম্ভব তাই লিস্ট বানানো ছাড়া এমন কাউকে খুঁজুন যে মেয়েটি অন্তত
আরও পড়ুনঃ লম্বা হওয়ার বৈজ্ঞানিক উপায়
-আপনাকে বুঝবে আপনাকে যে ভালবাসবে। হতে পারে সে দেখতে অতটা ভালো না, কিন্তু আপনাকে সে সব থেকে বেশি ভালোবাসে আর এটাই আমাদের লাইফে সবথেকে বড় ইম্পোর্টেন্ট বিষয়। কিন্তু আপনি যদি গুণাবলীর লিস্ট বানিয়ে মেয়ে খুজতে শুরু করেন তাহলে আপনাকে সারা জীবন সিঙ্গেল হয়েই থাকতে হবে। পারিবারিকভাবে বিয়ে করা ছাড়া আপনার আর কোন নেই।
মেয়েদের পটানোর মত কিছু কথা
প্রকৃতপক্ষে মেয়েরা ওই ছেলের প্রতি প্রেমে পড়ে যে ছেলের প্রতি তাদের বিশ্বাস স্থাপিত হয়, যেই ইমোশনালি স্ট্রং এবং তাদেরকে পাওয়ার জন্য পেছনে ঘুরঘুর করে না। তাহলে আপনি হয়তো মেয়েদের পটানোর মত কিছু কথা ভাবছেন যে আপনার কি করা উচিত? কোন মেয়েকে পাত্তা না দেয়া উত্তরটি হচ্ছে না।
এরকমটা করলে হয়তো আপনি আপনার লাইফে কোনদিন কোন মেয়েকে আপনার প্রতি আকৃষ্ট করতে পারবেন না। তাদের পেছনে না ঘুরে কিছু কাজ আছে, যেগুলো আপনাকে অন্য ছেলেদের থেকে একটু ডিফারেন্টভাবে করতে হবে। যাতে আপনি সহজেই অন্যদের থেকে আলাদা হয়ে উঠতে পারেন, মোটকথা যে বাকি আট-দশটা এভারেজ ছেলেদের মত না।
দেখুন আমাদের এই পৃথিবীতে নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম-কানুন রয়েছে যা পৃথিবীকে পরিচালিত করে। তেমনি মেয়েদের মধ্যেও কিছু ল রয়েছে, সে নিয়মগুলোই বলে দেয় সে কিভাবে অন্য একটি ছেলের প্রতি আকৃষ্ট হবে। যদি আপনি মেয়েদের ল গুলো কিভাবে কাজ করে তা বুঝতে পারেন। তাহলে অন্য ছেলেদের থেকে কিছু কাজ একটু ব্যতিক্রম ভাবে
আরো পড়ুনঃ কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়
-উপস্থাপন করলেই খুব সহজে মেয়েদের কাছে একজন আকর্ষণীয় ছেলে হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করতে পারবেন। যাতে মেয়েরা আপনাকে অন্যদের থেকে আলাদা মনে করবে এবং সহজেই আপনার প্রতি আকৃষ্ট হবে। এখন আমি আপনাকে পাঁচটি মাইন্ড ট্রিক্স এর কথা বলব, যা আপনাকে অন্যদের থেকে মেয়েদের কাছে আরো আকর্ষণীয় করে তুলবে।
মেয়ে পটানোর ৫টি উক্তি
যারা মেয়ে পটাতে ব্যর্থ তাদের জন্য মেয়ে পটানোর উক্তিগুলো পাঁচটি লিস্ট করা হয়েছে, এই নিয়মগুলো মেনে আপনি যদি আপনার লাইফ স্টাইলে পরিবর্তন আনতে পারেন, তাহলে আপনি সহজেই মেয়ে পটাতে পারবেন বলে আশা রাখতে পারেন।
১।ঘনঘন মাথা নাড়াবেন না এবং অট্টহাসি হাসবেন না।একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে ছেলেদের হাসি মাখা মুখ মেয়েদের কাছে আকর্ষণীয় মনে হয় না।যেসব ছেলেরা হাসেনা বা কম হাসে তাদেরকে মেয়েরা আকর্ষণীয় মনে করে।হাসি মাখা মুখের চাইতে, ছেলেদের চেহারার মধ্যে রাফ অ্যান্ড টাফ একটা ভাব থাকাটা মেয়েদের কাছে অনেক আকর্ষণীয় মনে হয়।
আপনার চেহারার মধ্যে যদি রাফ অ্যান্ড টাফ একটা ভাব থাকে তাহলে মেয়েদের ব্রেনে সিগনাল যায় যে আপনি তার প্রটেক্টর প্রটেকশন করতে পারবেন। আপনার মধ্যে তখন তারা একটা হিরোইজম ভাব দেখতে পায়।আপনি কথা বলার সময় যখন বেশি মাথা নাড়াতে থাকেন তখন তাদের ব্রেনে সিগন্যাল দেয় যে আপনি ভিক্ষুকের মতো আচরণ করছেন।
মানে আপনাকে যা বলা হবে আপনি করুণা নিয়ে তাই করবেন ।তাহলে আপনি যখন কোন মেয়েদের সামনে থাকবেন বা তাদের সাথে কথা বলবেন তখন খুব বেশি কারণ ছাড়াই হাসবেন না আর বাধ্যগত ছেলের মত মাথা ঘন ঘন আপ এন্ড ডাউন করবেন না, এতে করে আপনাকে রাফ এন্ড টাফ দেখাবে ।
২।যতটা সম্ভব কম কথা বলবেন, ছোটবেলা থেকেই আমরা এমনভাবে বড় হয়েছি যাতে আমাদের বেশি কথা বলতে হয়। এমনকি আমাদের সময় তো আগে বিতর্ক প্রতিযোগিতাও হত, সেটা এখনো আছে তবে চুপ থাকা খুবই পাওয়ারফুল একটি কাজ। আর এর মাধ্যমে মেয়েদের অ্যাটেকশন কে আপনি আপনার দিকে টেনে আনতে পারবেন।
চুপ থাকা মানেই Mysturious আর মেয়েরা Mysturious ছেলেদের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করে। আপনি যত কম কথা বলবেন ততই আপনাকে বুঝতে পারা তাদের জন্য কঠিন হবে। এবং আপনি যখন কথা বলবেন তখন আপনার কথাটি অন্যদের কাছে বেশি মূল্যায়ন পাবে।আমরা যখন কথা বলি তখন অন্য পাশের মানুষ আমাদের
আরো পড়ুনঃ গোপনে দ্বিতীয় বিয়ে করার মজা
-ভয়েস টোন এবং আমাদের ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে মাপ যোগ করে ফেলতে পারে। যাদের পার্সোনালিটি খুব বেশি স্ট্রং তারা কোন কিছু বলার প্রয়োজন হলে, খুব কম কয়েকটি শব্দের মাধ্যমে সেগুলো বলে থাকে। তবে মাথায় রাখবেন আপনি যদি কম কথা বলেন তাহলে আপনার মধ্যে কনফিডেন্ট হোল্ড করে রাখবেন।
আপনার চোখে মুখে এবং ফেসিয়াল এক্সপ্রেশনে কনফিডেন্ট ভাবটা ধরে রাখবেন। তা না হলে পরবর্তীতে আপনার যদি কোন কিছু বলার দরকার হয় তখন আপনার চেহারায় কনফিডেন্ট না থাকলে দেখতে কিছুটা ওর্ড দেখাবে।
৩।কথা বলার সময় কিছুটা পজ হয়ে নিবেন। যদি আপনি কথা বলার সময় পজ নিয়ে কথা বলেন, তাহলে আপনার কথা এবং বক্তব্যকে Mysturious এবং পাওয়ার ফুল মনে হবে। আমরা মানুষেরা যখন অন্যদের সাথে কথা বলি তখন সেখানে বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ভয়েস টোন আই কন্টাক্ট এগুলোর একটা নিত্য চলতে থাকে আর এই বিষয়গুলি নির্ধারণ করে
-অন্যরা আপনাকে কিভাবে নেবে। যেমন কেউ যদি খুব দ্রুত কথা বলে আমরা সহজেই বুঝে ফেলি তার মধ্যে কনফিডেন্স কম বা সে নার্ভাস। আপনি যখন কারো সাথে কথা বলতে যাবেন তখন চার সেকেন্ড মত পজ হয়ে নেবেন তারপর কথা বলা শুরু করবেন।
এবং কথা বলার আগে এক সেকেন্ড সময় নিয়ে আই কন্টাক্ট করে যদি কথা বলা শুরু করেন তাহলে উল্টো পাশের জন কিছুটা আনইজি ফিল করতে পারে মাথায় রাখতে হবে, আমাদের উদ্দেশ্য কাউকে আনইজি ফিল করানো না বরং নিজের দিকে আকৃষ্ট করা। মেয়েরা বায়োলজিক্যালি ওইসব ছেলেদের প্রতি আকর্ষিত হয় যারা একটু ডেঞ্জারাস।
আরো পড়ুনঃ চুল পড়া বন্ধ করার ঘরোয়া পদ্ধতি
যেমনটা বলেছিলাম যে ছেলেকে দেখে ডেঞ্জারাস মনে হয় মেয়েরা মনে করে তার মধ্যে প্রোটেকশন দেয়ার ক্যাপাবিলিটি বেশি, মানে এই টাইপের সিগন্যাল তাদের ব্রেনে চলে যায়। সেজন্য আপনি যখন কথা বলার আগে পজ হয়ে নেবেন চার সেকেন্ড পজ হয়ে তারপর শুরু করবেন। তাহলে এই বিষয়টি অন্যদের চোখে আপনাকে কিছুটা ডেঞ্জারাস এবং
-Mysturious ভাবে উপস্থাপন করবে আর মেয়েদের সামনে করলে বায়োলজিক্যালি আপনার প্রতি আকৃষ্ট হবে এই কাজটা যখন করবেন তখন আপনার ফেস এর মধ্যে প্রেজেন্টলি একটা ভাব রাখবেন যাতে মনে হয় আপনি প্রেজেন্ট মোমেন্টে রয়েছেন এতে করে আপনার এই আচরণ টাকে আরো স্মার্ট দেখাবে।
৪। কোন বিষয়ে খুব বেশি এক্সাসাইটমেন্ট শো করবেন না। অনেক ছেলে আছে যখন তারা নতুন কিছু কেনার পর বা পাওয়ার পর খুব বেশি এক্সাইটমেন্ট শো করে। নানাভাবে তারা তাদের এই এক্সাইটমেন্ট মোমেন্ট টাকে জাহির করে। কিন্তু একজন ছেলে হিসেবে আমাদের খুব বেশি ইমোশনাল হওয়া বা ইমোশন শো করানো উচিত না।
ইমোশনের মাধ্যমে আমরা অন্যদেরকে ফিগার আউট করতে পারি। আর যদি আপনি ইমোশন শো না করেন, তাহলে অন্যরা আপনাকে ফিগার আউট করতে পারবেনা আসলে ইমোশন শো করা নারীদের কাজ আমাদের পুরুষদের না। মাথায় রাখবেন ইমোশন যত হাই ইন্টেলিজেন্ট ততটাই ডাউন মেয়েরা যখন একজন ছেলেকে ফিগার আউট করার চেষ্টা
-করেও তাকে ফিগার আউট করতে না পারে, তখন তারা এই বিষয়টিকে অনেক পছন্দ করে। এতে করে মেয়েটি ওই ছেলেটির উপর আরো কৌতুহলী হয়ে পড়ে। মেয়েরা হল বিড়ালের মত বিড়াল যেমন আপনার খাটের নিচে ড্রয়ারের ভেতরে আলমারিতে কি আছে এগুলোর ব্যাপারে খুবই কৌতুহলী, কোন বিষয়ে খুব বেশি এক্সাসাইনমেন্ট না হওয়া
-এবং খুব বেশি ইমোশন বা আবেগ শো নাকরা আপনাকে একইভাবে মেয়েদের চোখে Mysturious বানাবে। মেয়েরা যতই বেশি আপনাকে কম বুঝবে ততই আপনার প্রতি আরো কৌতুহলী হয়ে উঠবে, ততই আরো বেশি তারা আপনার প্রতি আকৃষ্ট হবে। আপনারা যারা বিবাহিত কিংবা সামনে বিবাহ করবেন তাদেরকে একটা টিপস দিচ্ছি
-আপনার যদি চেয়ে থাকেন যে মেয়েরা আপনার প্রতি আকৃষ্ট থাকুক তাহলে আপনার ব্যাপারে তার কাছে ১০০% বলবেন না তাকে নিজে থেকেই ফিগার আউট করতে দিন এবং সে এটা করবেই কিছু কিছু বিষয় সে আপনাকে প্রশ্ন করলে, সেগুলোর উত্তর না দেওয়ার চেষ্টা করবেন। তখন সে নানাভাবে আপনার থেকে সে উত্তরগুলো বের করার ট্রাই করবে
-এমনকি ঝগড়া করতে পারে। আর এই ঝগড়া জাস্ট একটি ফাঁদ, আপনার মুখ থেকে কথা বের করার কিছুটা সিক্রেট এজেন্ট এর মত আচরণ করবেন। মেয়েরাও সিক্রেট এজেন্ট এর মত আপনার সাথে আচরণ করে হয়তোবা অনেক সময় আমরা ছেলেরা এটি বুঝতে পারি না। তারা খুঁজে বের করবেই আপনার লাইফে কি চলছে।
৫।একটু কঠিন হওয়ার ট্রাই করুন, অনেক ছেলে মনে করে একটু কঠিন বা রাফ অ্যান্ড টাফ হওয়ার কারণে তাকে অনেক বডিবিল্ডার হতে হবে, অনেক লম্বা হতে হবে কিন্তু Its” totaly moth একটু কঠিন হওয়া আমাদের মাইন্ডের একটি স্টেপ। কোন বিষয়ে নানান মাধ্যমে জাহির করা আর এমনি এমনি সেটা হওয়া দুটি দু’রকম বিষয়।
আমাদের ছেলেদের ফিজিক্যালি টাফ হওয়ার চাইতেও মেন্টালি taff হওয়াকে গুরুত্ব সহকারে প্রাধান্য দেয়া উচিত। কিন্তু একথা সত্য আপনার একটু বডি ভালো থাকলে আপনার টাফনেস কে একটু হেলদি দেখায়। এছাড়া আর তেমন কিছুই না একজন ছেলে হিসেবে আমাদের সবসময় নরম থাকা উচিত না, পরিস্থিতি অনুযায়ী কঠিন হতে হবে।
আরও পড়ুনঃ সৌরজগতের মোট গ্রহ কয়টি জেনে নিন
একজন আদর্শ ছেলে বা পুরুষের চরিত্রে কঠোরতা না থাকা তলোয়ারের ধার না থাকার মত। যে ছেলের মধ্যে টাফনেস থাকে সেই ছেলে লাইফের রিক্স নিতে ভয় পাই না এবং আপনি তাকে সাহসী ও বলতে পারেন। আর মেয়েরা অটোমেটিক ভাবেই সাহসী ছেলের প্রতি আকৃষ্ট হয়। কিন্তু আপনার শরীর বডি ভালো থাকা এ বিষয়ের জন্য আপনাকে একটু
-হেল্প করবে টাফনেস দেখানোর ক্ষেত্রে। কিন্তু এটি Mendatory না মেন্টালি কঠিন হওয়ার মানে হল আপনার গার্লফ্রেন্ডকে কোন কঠিন কথা বলার দরকার হয়েছে আপনি বলেছেন, এখন সে কি ভাবে রিয়েক্ট করেছে সে বিষয়ে আপনি চিন্তা করছেন না। অনেকে রিস্ক নেওয়া মানে মনে করে তাকে ৬০ হাজার ফিট উঁচু থেকে লাফ দিতে হবে বা
-কোন একটি বিজনেসে না বুঝে লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করতে হবে। লাইফে শুধু এগুলোই রিক্স না, বিশেষ করে ছেলে আর মেয়ের অ্যাট্রাকশনের বেলায় আপনি কোন একটি মেয়ের সাথে আগ বাড়িয়ে কথা বললেন এটিও একটি রিক্স এবং এটি ও মেন্টাল টাফনেস এর একটি উদাহরণ। কারণ এই বিষয়টি শো করে যে আপনি অন্যান্য ছেলেদের মত না।
যারা নরমালি মেয়েদের সাথে কথা বলতেই ভয় পায়। রিক্স নেয়ার সব থেকে বড় একটি উদাহরণ হল আপনার মাইন্ডের চাপ চলছে তা বলতে ভয় না পাওয়া। এই মাইন্ড ট্রিক্স গুলো এপ্লাই করলে আপনি হয়তো অনেক ফ্রেন্ড পাবেন না, কিন্তু এটি আপনাকে অন্যের চোখে আরো এট্রাক্টিভ বানাবে।
সে সাথে আপনি খেয়াল করবেন আপনার পার্সোনালিটি আগের চাইতে অনেক ইমপ্রুভ হয়েছে। নিজেকে ইমপ্রুভ করার জন্য আমরা মনে করি আমাদের নিজেদেরকে পরিবর্তন করতে হবে। কিন্তু যখন আপনি নিজেকে পরিবর্তন করতে যাবেন একটা সময় দেখবেন আপনি নিজেকে হারিয়ে ফেলেছেন।
নিজেকে ইমপ্রুভ করার মনে হল, নিজের আচরণের মধ্যে কিছু পরিবর্তন আনা এই মাইন্ডট্রিকস গুলো ফলো করলে একজন ছেলে হিসাবে একটা মেয়ের কাছে অ্যাট্রাক্টিভনেস বাড়ানোসহ, আপনি নিজেকে ইম্প্রুভ করতে পারবেন।
FAQ
সিঙ্গেল থাকা ভালো কেন?
কারো কাছে জবাবদিহি করার বা অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন হয় না,নিজের ইচ্ছামত ঘোরাফেরা ,ভ্রমণ, বন্ধুদের সাথে আড্ডাবাজি তে বাধা না থাকা, এবং ব্যক্তিগত কিছু লক্ষ্য পূরণে মনোযোগ দিতে সিঙ্গেল থাকা ভালো বলে কেউ কেউ মনে করে।নিজের সময়, রুটিন, এবং জীবনধারা নিয়ন্ত্রণের পূর্ণ স্বাধীনতা পাওয়াটা কে অনেকে বড় মনে করে তাই অনেকে সিঙ্গেল থাকতে পছন্দ করে।
সিঙ্গেল থাকা খারাপ কেন?
একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, দীর্ঘ সময় সিঙ্গেল থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে, স্ট্রোক, ও ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। দীর্ঘ সময় একা থাকলে একাকীত্ব, বিষণ্ণতা, ও নিঃসঙ্গতার অনুভূতি দেখা দিতে পারে সেজন্য মানুষের সিঙ্গেল থাকা উচিত নয়।
40 বছরের পর প্রেম পাওয়া কেন কঠিন?
৪০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের জন্য নতুন সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সমাজের কিছু নিয়ম নীতি বাধা হয়ে দাঁড়ায় এবং সামাজিক কটাক্ষের শিকার হতে পারে।
এত মানুষ সিঙ্গেল কেন?
অনেকেই সম্পর্কের করতে ভয় পান, বিশেষ করে যারা আগে অনেক মানসিকভাবে কষ্ট পেয়েছে।নিজের প্রতি নিজের আত্মবিশ্বাসের অভাবের জন্য অনেককে নতুন সম্পর্কে প্রবেশ করতে ভয় পেয়ে থাকেন সেজন্যই অনেকে সিঙ্গেল থাকতে পছন্দ করে।
শেষ কথা
আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে আপনার মনের ভিতরকার অনেক প্রশ্নের উত্তরগুলো আপনি পেয়ে গেছেন।আজকের এই আয়োজনটি আপনাদের জন্যই ছিল।আশা করছি আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে, পরবর্তীতে এরকম ধরনের টিপস এন্ড ট্রিকস পেতে কমেন্ট করে জানানোর অনুরোধ রইলো।