যা আমাদের ফোন হ্যাং হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে একটি।ফোনের র্যাম ও মেমরি অতিরিক্ত পূর্ণ থাকলে ফোন হ্যাং হতে পারে। এছাড়া ও আরো অন্যান্য কি কারনে ফোন হ্যাং হতে পারে সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করছি কি করলে ফোন হ্যাং হবে না সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং টিপস গুলো ফলো করলে আপনার স্মার্টফোন হ্যাং হওয়ার সম্ভাবনা থেকে মুক্তি পাবেন |
ভুমিকা । মোবাইল হ্যাং করে কেন । কি করলে ফোন হ্যাং হবে না
আমরা প্রাই সকলেই এখন স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে থাকি।তাই স্মার্টফোনের বিষয়ে কিছু ধারণা থাকা প্রয়জন। আমরা একটু সচেতন হলেই কিন্তু ফোন হ্যাং হওয়া থেকে মুক্তি পেতে পারি তাই ফোন হ্যাং হওয়ার কারণ গুলোর আমাদের জানা দরকার। আজকে এ বিষয়ে আলোচনা করব তার সাথে ফোনের মাদারবোর্ড কোনগুলো কিনলে আপনার জন্য ভালো হবে তা জানাবো।
মোবাইল হ্যাং করে কেন
মোবাইল হ্যাং করে কেন এর অনেক কারণ থাকতে পারে। এর মধ্যে কিছু কারণ হল,মেমরি বা স্টোরেজ সংকট বা কম হওয়া মোবাইলের মেমরি বা স্টোরেজ যদি পরিপূর্ণ হয়ে যায়, তাহলে ফোন হ্যাং করতে পারে। কারণ, ফোনের মেমরি বা স্টোরেজ ফুল থাকলে নতুন অ্যাপ চালানো বা ফাইল খোলা ফোনের পক্ষে কঠিন হয়ে হয়ে যায়,
তখন সে নিজে থেকে স্টোরেজ বা ফাঁকা জায়গা খুঁজতে থাকে এবং একসময় তা না পেয়ে হ্যাং হয়ে যায় অথবা বন্ধ হয়ে যায়। এবং আপনি যদি ফোনের স্টোরেজ ফাঁকা না করেন আর বারবার ফোন অফ অন হতে থাকে সেক্ষেত্রে আপনার ফোনের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির সম্ভাবনাও রয়েছে।
এছাড়াও, ফোনের অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি মুছে ফেললে। ফোনের মেমরি বা স্টোরেজ ফাঁকা হবে এবং ফোন হ্যাং করার সম্ভাবনা কমে যাবে।অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বা প্রোগ্রাম চালু থাকা।ফোনে যদি একসাথে অনেক অ্যাপ বা প্রোগ্রাম চালু থাকে, তাহলে ফোন হ্যাং করতে পারে বা সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ কম টাকায় বেশি ভালো স্মার্টফোনগুলোর তালিকা দেখে নিন
কারণ, ফোনের প্রসেসর একসাথে অনেক অ্যাপ বা প্রোগ্রাম চালানোর জন্য পর্যাপ্ত শক্তি পায় না যার ফলে ফোন হ্যাং করতে পারে। এছাড়াও, ফোনের ব্যাটারিও দ্রুত ফুরিয়ে যেতে পারে, তাই ফোনে একসাথে শুধুমাত্র আপনার যখন যেই অ্যাপস চালানো প্রয়োজন শুধুমাত্র সেই অ্যাপটি চালু রাখার চেষ্টা করুন।
অথবা আরো কিছু কারণ থাকতে পারে যেমন অ্যাপ বা সফ্টওয়্যারের সমস্যা ফোনে থাকা অ্যাপ বা সফ্টওয়্যারের সমস্যা থাকলে ফোন হ্যাং করতে পারে।
তাই, ফোনে থাকা অ্যাপ বা সফ্টওয়্যার নিয়মিত আপডেট করা খুব স্মার্টফোনের সুরক্ষায় অত্যন্ত জরুরী। আবার ফোনের হার্ডওয়্যারের সমস্যা থাকলেও ফোন হ্যাং করতে পারে, তাই যদি ফোন হ্যাং করার সমস্যা বারবার হয়, তাহলে ফোনটি একজন দক্ষ টেকনিশিয়ান এর কাছে দেখানো ভালো।
- ফোনের মেমরি বা স্টোরেজ ফাঁকা রাখুন।
- ফোনে একসাথে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় অ্যাপ বা প্রোগ্রাম চালু রাখুন।
- ফোনে থাকা অ্যাপ বা সফ্টওয়্যার নিয়মিত আপডেট করুন।
- ফোনটিকে অতিরিক্ত রৌদ্রে ব্যবহার হতে বিরত থাকুন।
- স্মার্ট ফোনে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় অ্যাপস ইন্সটল করে রাখুন।
- ফোনের প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নতুন সফ্টওয়্যার আপডেট এসেছে কিনা তা পরীক্ষা করুন এবং আসলে তা দ্রুত ইন্সটল করুন।
কি করলে ফোন হ্যাং হবে না
কি করলে ফোন হ্যাং হবে না জেনে নিন 6 টি উপায় আশা করছি উপায় গুলো জানা থাকলে ফোন ব্যবহারে আপনি একটি অন্যরকম এক্সপেরিয়েন্স পাবেন তার সাথে এই নিয়মগুলো অনুসরণ করলে আপনার ফোন হ্যাং হওয়ার সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে পারে,
কি করলে ফোন হ্যাং হবে নাঃ
- ফোনের মেমরি বা স্টোরেজ ফাঁকা রাখুন।
- ফোনে একসাথে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় অ্যাপ বা প্রোগ্রাম চালু রাখুন।
- ফোনে থাকা অ্যাপ বা সফ্টওয়্যার নিয়মিত আপডেট করুন।
- ফোনটিকে অতিরিক্ত রৌদ্রে ব্যবহার হতে বিরত থাকুন।
- স্মার্ট ফোনে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় অ্যাপস ইন্সটল করে রাখুন।
- ফোনের প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নতুন সফ্টওয়্যার আপডেট এসেছে কিনা তা পরীক্ষা করুন এবং আসলে তা দ্রুত ইন্সটল করুন।
হ্যাং হওয়ার প্রধান কারণ হলো ফোনের মেমরি ও প্রসেসর অতিরিক্ত চাপের মধ্যে পড়া। ফোন হ্যাং করা রোধ করতে হলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে।ফোনের র্যাম ও মেমরি খালি রাখুন। ফোনের র্যাম ও মেমরি অতিরিক্ত পূর্ণ থাকলে ফোন হ্যাং হতে পারে। তাই ফোনে প্রয়োজনীয় অ্যাপস ছাড়া অন্য অ্যাপস আনইনস্টল করুন।
আরো পড়ুনঃ মোবাইলে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করুন খুব সহজে
ব্যাকগ্রাউন্ডে থাকা অ্যাপসগুলো বন্ধ করুন। ফোনের ক্যাশে ও ডাটা পরিষ্কার করুন।ফোনটি নিয়মিত আপডেট করুন। ফোনের সফ্টওয়্যার আপডেট থাকলে ফোনটি আরও ভালোভাবে কাজ করবে এবং হ্যাং হওয়ার সম্ভাবনা কম হবে।অপ্রয়োজনীয় ফিচার ও সেটিংস বন্ধ করুন। ফোনের অপ্রয়োজনীয় ফিচার ও সেটিংস বন্ধ করুন।
তাহলে দেখবেন ফোনটি আরও দ্রুত কাজ করবে এবং হ্যাং হওয়ার সম্ভাবনা কম হবে।ফোনটিকে অতিরিক্ত গরম হতে দেবেন না। ফোনটি অতিরিক্ত গরম হলে ফোনের প্রসেসর হ্যাং হতে পারে। তাই ফোনটিকে সরাসরি সূর্যের আলো থেকে দূরে রাখুন। ফোনটিকে অতিরিক্ত সময় ব্যাটারি চার্জে দেবেন না।ফোনটিকে নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করুন।
ফোনে কোনও সমস্যা দেখা দিলেতা দ্রুত ভালো টেকনিশিয়ান দ্বারা সমাধান করুন। এছাড়াও, ফোন হ্যাং হওয়ার সম্ভাবনা কমাতে নিম্নলিখিত বিষয়গুলোও খেয়াল রাখতে পারেন।ফোনটিকে একই সাথে অনেক অ্যাপ চালানো থেকে বিরত থাকুন।
ভারী অ্যাপস চালানোর সময় ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে থাকা অন্যান্য অ্যাপস বন্ধ করুন, ফোনটিকে দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার না করা থাকলে মাঝে মাঝে রিস্টার্ট করুন, এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখলে ফোন হ্যাং হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যাবে এবং ফোন ব্যবহারে আপনি অন্য রকম এক অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হবেন যা আপনার জন্য ভালো হবে।
মোবাইলের টাচ অটো কাজ করে কেন
মোবাইলে অটো টাচ অটো কাজ করে কেন, এ বিষয়ে,আজকে আপনাদের কাছে আমার নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করব।আসলে অটো টাসের বিষয়টা আমার ফোনে হয়েছিল।আমি যেভাবে সমাধান পেয়েছি, আপনাদের সেই বাস্তব অভিজ্ঞতা,আপনাদের সাথে শেয়ার করব। অটো টাচ এ বিষয়টি আসলে বিরক্তিকর।
আরো পড়ুনঃ টেলিটক ইন্টারনেট অফার
অটোমেটিক টাক লেগে অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তির কাছে কল চলে যায়। কিংবা অটোটাসের ফলে অটোমেটিক ভাবে যে কোন সফটওয়্যার ওপেন হয়ে থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় চ্যাটিং করার সময় আপনি যে কথা লিখতে চাচ্ছেন না সে কথাটিও লিখা হয়ে চলে যেতে পারে। এটা আসলেই খুব লজ্জা জনক এবং বিরক্তি কর।
এই অটো টাচ এর সমাধান আমরা করব একটি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে সফটওয়্যারটি প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে হবে। প্লে স্টোরে গিয়ে সার্চ করুন (Partial Scree) লিখে তারপর ডাউনলোড হয়ে গেলে সমস্ত পারমিশন গুলো এলাও করে দিন।তারপর এটি অটোমেটিক টাস ডিটেক্ট করা শুরু করবে তখন আপনি আপনার স্কিনে হাত দেবেন না।
অটো স্ক্যানিং শেষ হয়ে গেলে যে অংশ থেকে অটো টাচ হয় সে অংশটি এই অ্যাপ্লিকেশনটি ব্লক করে দেবে এবং আপনার সমস্যার ৮০% সমাধান পেয়ে যাবেন আর ১০০% সমাধান পেতে অবশ্যই আপনাকে আপনার ফোনের মাদারবোর্ড চেঞ্জ করতে হবে।
এই সমস্যাটি মূলত মাদারবোর্ডের সমস্যার কারণেই হয়ে থাকে। আশা করছি উল্লেখিত অ্যাপসটি ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার অটো টাচের সমস্যার সমাধান খুব সহজেই পেয়ে যাবেন, বুঝতে সমস্যা হলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
মাদারবোর্ড কি
অনেকে জানে না মাদারবোর্ড কি স্মার্টফোনের মাদারবোর্ড হল একটি প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড যা (PCB) এটি স্মার্টফোনের সমস্ত প্রধান হার্ডওয়্যার গুলিকে একত্রিত করে থাকে এটিকে স্মার্টফোনের “মস্তিষ্ক” বলতে পারেন মানুষের মাথার মত মাদারবোর্ড স্মার্ট ফোনের মস্তিষ্ক বা মাথা হিসাবে কাজ করে এবং এর সমস্ত কার্যক্রমকে নিয়ন্ত্রণ করে।স্মার্টফোনের মাদারবোর্ডে সাধারণত নিম্নলিখিত বিষয়গুলি জড়িত থাকেঃ
- প্রসেসরঃস্মার্টফোনের চিন্তাভাবনা ও কাজ করার জন্য কাজ করে থাকে।
- RAM :স্মার্টফোনের দ্রুত অ্যাক্সেস মেমরি হিসেবে কাজ করে।
- ROM : স্মার্টফোনের স্থায়ী মেমরি হিসেবে কাজ করে থাকে।
- গ্রাফিক্স কার্ডঃস্মার্টফোনের ভিডিও প্রক্রিয়াকরণের কাজে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
- অ্যাকসেসরিজ কানেক্টরঃস্মার্টফোনের সাথে অন্যান্য হার্ডওয়্যার সংযুক্ত করতে ভূমিকা পালন করে।
স্মার্টফোনের মাদারবোর্ডের প্রধান কাজগুলি, হলস্মার্টফোনের সমস্ত হার্ডওয়্যার উপাদানগুলিকে একত্রিত করা এবং তাদের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা।স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেম চালানো এবং নিয়ন্ত্রণ করানো।
আরো পড়ুনঃ জিপি আনলিমিটেড ইন্টারনেট প্যাকেজ এবং সকল ইন্টারনেট প্যাকেজ অফার
স্মার্টফোনের অ্যাপ্লিকেশন এবং অন্যান্য সফ্টওয়্যার চালানো।স্মার্টফোনের মাদারবোর্ড একটি অত্যন্ত জটিল এবং গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি স্মার্টফোনের সমস্ত কার্যক্রমকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং এর কর্মক্ষমতা নির্ধারণ করে থাকে।
মাদারবোর্ড এর দাম ২০২৪
মাদারবোর্ড এর দাম ২০২৪ সালে এসে,স্মার্টফোনের মাদারবোর্ড চেঞ্জ করতে খরচ নির্ভর করে কয়েকটি বিষয়ের উপর। এর মধ্যে রয়েছে,ফোনের মডেল এবং ব্র্যান্ড,মাদারবোর্ডের ধরন অরিজিনাল, রিফারবিশড, বা নকল,সার্ভিস সেন্টারের অবস্থান এবং সুনামসাধারণত, একটি স্মার্টফোনের মাদারবোর্ড চেঞ্জ করতে খরচ ২,৫০০ টাকা থেকে শুরু করে।
আরো পড়ুনঃ বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার এবং মিনিট অফার সম্পর্কে বিস্তারিত
৫,০০০থেকে ২০,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। তবে, কিছু ক্ষেত্রে খরচ আরও বেশি হতে পারে।রাজশাহীতে, একটি স্মার্টফোনের মাদারবোর্ড চেঞ্জ করতে খরচ ৭,০০০ থেকে ১৫,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে, তবে, এটি শুধুমাত্র মোটামুটি ধারণা দেয়ার জন্য আনুমানিক খরচ, নির্দিষ্ট খরচ জানতে আপনার
ফোনের মডেল এবং মোবাইল ফোনের ব্র্যান্ড অনুযায়ী হিসেবেউল্লেখ করে একজন অভিজ্ঞ সার্ভিস ইঞ্জিনিয়ারের সাথে যোগাযোগ করলে সঠিক দাম জানতে পারবেন। আপনার সুবিধার্থ,এখানে কিছু উদাহরণ দেওয়া হলঃ
- Symphony Z সিরিজ অরিজিনাল মাদারবোর্ডের দাম প্রায় ২৫০০ টাকা।
- Samsung Galaxy S22 Ultra এর অরিজিনাল মাদারবোর্ডের দাম প্রায় ১৫০০০ টাকা।
- iPhone 13 Pro Max এর রিফারবিশড মাদারবোর্ডের দাম প্রায় ১০০০০ টাকা।
- Oppo Reno 7 Pro এর নকল মাদারবোর্ডের দাম প্রায় ৫০০০ টাকা।
মাদারবোর্ড চেঞ্জ করার আগে স্মার্টফোনের সঠিক সমস্যা নির্ণয় করা জরুরী কারণ মাদারবোর্ড ছাড়াও আপনার স্মার্টফোনের অন্যান্য বিষয়ের ত্রুটির কারণে স্মার্টফোনের সমস্যা হয়ে থাকতে পারে।
সেজন্য আপনার উচিত হবে সঠিক সমস্যা নির্ণয় করার জন্য অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান এর সাথে যোগাযোগ করা যেন আপনি সঠিক সমস্যা নির্ণয় করে আপনার আর্থিক খরচ কমাতে পারেন কারণ, মাদারবোর্ড ছাড়াও অন্যান্য ত্রুটির কারণেও ফোনের সমস্যা হতে পারে।
পুরাতন মোবাইল মাদারবোর্ড এর দাম
পুরাতন মোবাইল মাদারবোর্ডের এর দাম নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়ের উপর, যেমন,মোবাইলের ব্র্যান্ড এবং মডেল,মাদারবোর্ডের অবস্থা,মাদারবোর্ডের সাথে থাকা অন্যান্য উপাদান এর সাথে সম্পৃক্ত।
সাধারণত পুরাতন মোবাইল মাদারবোর্ডের দাম নতুন মাদারবোর্ডের চেয়ে অনেক কম হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি নতুন Samsung Galaxy S22 Ultra মাদারবোর্ডের দাম প্রায় ৫০,০০০ টাকা।
কিন্তু একটি পুরাতন Samsung Galaxy S22 Ultra মাদারবোর্ডের দাম প্রায় ১০,০০০ টাকা টাকার মধ্যেও পেয়ে যেতে পারেন, তাই এটি সঠিকভাবে বলা কঠিন হয়ে যায়। বাংলাদেশে পুরাতন মোবাইল মাদারবোর্ড বিক্রি হয় এই অনলাইন প্ল্যাটফর্ম গুলোতে Bikroy.com, Facebook Marketplace,
এবং অন্যান্য অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে পুরাতন মাদারবোর্ড গুলো খুব সহজেই কিনতে পাওয়া যায়। এছাড়াও, কিছু মোবাইল মেরামতের দোকানে পুরাতন মাদারবোর্ড বিক্রি করে থাকে,নির্দিষ্ট দাম জানতে আপনাকে অবশ্যই স্থানীয় মোবাইল মেরামতের দোকানে খোঁজ নিতে হবে।
আপনার সুবিধার্থে এখানে কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ দেওয়া হলঃ
- একটি পুরাতন Symphony Z 18 মাদারবোর্ডের দাম প্রায় ১০০০ টাকা থেকে শুরু হতে পারে।
- একটি পুরাতন Redmi Note 7 মাদারবোর্ডের দাম প্রায় ১,৫০০ টাকা থেকে শুরু হতে পারে।
- একটি পুরাতন Samsung Galaxy A13 মাদারবোর্ডের দাম প্রায় ২,০০০ টাকা থেকে শুরু হতে পারে।
- একটি পুরাতন iPhone 13 Pro মাদারবোর্ডের দাম প্রায় ৩০,০০০ টাকা থেকে শুরু হতে পারে।
আপনি যদি পুরাতন মোবাইল মাদারবোর্ড কিনতে চান, তাহলে অবশ্যই ভালো মানের মাদারবোর্ড নির্বাচন করতে অবশ্যই আপনাকে মাদারবোর্ড সম্পর্কে কিছু ধারনা থাকতে হবে, তা না হলে আপনি পুরাতন মাদারবোর্ড কেনার ক্ষেত্রে ভালো সুফল পাবেন না
কারণ আপনার মাদারবোর্ড সম্পর্কে ধারনা না থাকলে আপনি এর ভাল মন্দ সঠিক বুঝতে পারবেন না। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে মাদারবোর্ড সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান থাকতে হবে সে ক্ষেত্রে আপনি পুরাতন মাদারবোর্ড কিনে অ র্থশাস্ত্রই করতে পারেন।
FAQ । মোবাইল হ্যাং করে কেন । কি করলে ফোন হ্যাং হবে না
- ফোনের মেমরি বা স্টোরেজ ফাঁকা রাখুন।
- ফোনে একসাথে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় অ্যাপ বা প্রোগ্রাম চালু রাখুন।
- ফোনে থাকা অ্যাপ বা সফ্টওয়্যার নিয়মিত আপডেট করুন।
- ফোনটিকে অতিরিক্ত রৌদ্রে ব্যবহার হতে বিরত থাকুন।
- স্মার্ট ফোনে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় অ্যাপস ইন্সটল করে রাখুন।
- ফোনের প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নতুন সফ্টওয়্যার আপডেট এসেছে কিনা তা পরীক্ষা করুন এবং আসলে তা দ্রুত ইন্সটল করুন।