স্বাস্থ্য ভালো রাখার ক্ষেত্রে লাল টমেটোর ২১ টি উপকারিতার ও টমেটোর পুষ্টিগুণ এর পাশাপাশি টমেটো খাওয়ার অপকারিতা রয়েছে। পাকা টমেটো সালাত কিংবা অন্যান্য খাবারের সাথে অত্যন্ত রুচি সম্মত একটি খাবার টমেটোতে রয়েছে আমিষ, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ‘এ’ এবং ভিটামিন ‘সি’ খনিজ পদার্থ সহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদানে ভরপুর।
তাই আমাদের টমেটোর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জেনে থাকা ভালো,টমেটো ফাইবার সমৃদ্ধ সবজি তাই খেতে পারেন নিশ্চিন্তে, টমেটোতে থাকা বিশেষ পুষ্টিগুণ মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে যার কারনে স্ট্রোক হওয়ার ঝুটি কমে যায়। টমেটো অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি সবজি, এটি কাঁচা ও পাকা দুই ভাবেই খাওয়া যায়।
ভূমিকা । লাল টমেটোর ২১ টি উপকারিতা । টমেটোর পুষ্টিগুণ
প্রিয় পাঠক, যেহেতু টমেটো একটি জনপ্রিয় সবজি তাই টমেটো খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে সকলেরই জানার প্রয়োজনীয়তা আছে,পাকা টমেটো এবং কাঁচা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। টমেটো একটি অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সম্পন্ন সবজি যা প্রায় সারা বিশ্বেই পাওয়া যায়, টমেটো খাওয়ার উপকারিতার পাশাপাশি কিছু ক্ষতিকর সাইড ইফেক্ট রয়েছে যা স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের জানা প্রয়োজন।
লাল টমেটোর ২১ টি উপকারিতা
পুষ্টিবিদদের পরামর্শ যদি আপনি ক্ষুধা বাড়াতে চান তাহলে লাল টুকটুকে টমেটো খান,ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ক্যারোটিন, ফলিক এসিড,ক্রোমিয়াম এর মত খাদ্য উপাদান শরীরের পেশী পুনর্গঠন করতে সহায়তা করে নারীদের সৌন্দর্য সচেতনতাই টমেটো ম্যাজিক এর মত কাজ করে।
লাল টমেটোর ২১ টি উপকারিতা ও পুষ্টিগুণঃ
একটি মাঝারি সাইজের টমেটোর উপকারিতা হল একটি কলার সমপরিমাণে পটাসিয়াম থাকে, পটাসিয়াম এবং সোডিয়াম উভয়ই হার্টের কার্যকারিতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা আপনার হৃদপিন্ডের এই ইলেক্ট্রোলাইট গুলির প্রয়োজনীয়তা অনেক যাতে করেই উপাদানগুলি সঠিকভাবে হার্টের সংকুচিত এবং প্রসারিত করাতে পারে
এবং পটাসিয়াম রক্তনালী গুলিকে স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।যাদের উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা রয়েছে তাদের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে টমেটোতে থাকা পটাসিয়াম, ফাইবার এবং লাইকোপিন রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। এই পুষ্টি উপাদানগুলি সবই মানবদেহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ,
বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, লাইকোপেন হৃদরোগের ঝুঁকি এবং মৃত্যুহার কমানোর পিছনে প্রশংসনীয় অবদান রেখেছে।
টমেটোর পুষ্টিগুণ
লাল টমেটোর উপকারিতা ও পুষ্টিগুণের পরিচয়টা প্রথম উঠে আসে ইউরোপীয় সাহিত্যে ১৫৪৪ সালে ইতালীয় চিকিৎসক ও উদ্ভিদবিজ্ঞানী ‘’পিয়েত্র আনদ্রিয়া মাতিউলির লেখা বৃক্ষ পঞ্জিকায় কৃষি বিজ্ঞানে ফল হিসেবে পরিচিত হলেও সারা বিশ্বের মানুষের কাছে টমেটোর পরিচিতি সবজি হিসাবেই।
শীতকালীন এই সবজি শুধু বাংলাদেশেই নয় এর চাহিদা সারা বিশ্বে, তাই এর যোগান মেটাতে বৈশ্বিক উৎপাদন ১৯ কোটি টনের বেশি। টমেটোর আকর্ষণীয়তা স্বাদ গুণ উচ্চপুষ্টিমান এবং নানামুখী ব্যবহারের কারণে আছে প্রচুর জনপ্রিয়তা তাই ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাদ্য উৎপাদকের কাছে টমেটো অর্থকারী ফসল হিসেবে বিবেচিত।
গবেষকরা বলছেন টমেটোতে আছে থায়ামিন ,নিয়াসিন, পাইরি ডক্সিন , ক্যারোটিন ,ভিটামিন এ , ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ফলিক এসিড, লাইকোপিন সহ অতি গুরুত্বপূর্ণ সব পুষ্টি উপাদান এছাড়াও রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, কপার,ফসফরাস, ক্যালসিয়াম , ক্রোমিয়াম ও নিকোটিনের মত খনিজ উপাদান।
খাবারের স্বাদ বাড়াতে ক্ষুধা বদ্ধক এবং তৃপ্তিদায়ক জনপ্রিয় সবজি হল টমেটো তাই ভারী খাবারের সাথে সালাত হিসেবে টমেটোর রয়েছে বাড়তি কদর।
পুষ্টি বিজ্ঞানী ডঃ মনিরুল ইসলাম বলেন টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে লাইকোপিন নামক উপাদান থাকে, তাই টমেটো নিয়মিত খেলে পোস্টেড ক্যান্সারের ঝুঁকি ৭০% পর্যন্ত কমে যায়। ত্বকের জন্য এবং দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার জন্য ভিটামিন এ সমৃদ্ধ তাই রাখতে পারেন আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায়।
সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
টমেটোতে বেশ কিছু ইলেক্ট্রোলাইট থাকে, যা মৌলিক কোষের কার্যকারিতার জন্য সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা অপরিহার্য। টমেটোতে থাকা পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফ্লোরাইড একটি ওয়ার্কআউটের পরে পেশীর ব্যথা এবং ব্যায়ামের ক্লান্তি কমাতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুনঃ অ্যালোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার সহজ উপায়
ম্যাগনেসিয়াম পেশী সংকোচনের জন্য অত্যাবশ্যক, তাই আপনার ওয়ার্কআউটের আগে বা পরে টমেটো খেলে তা পুনরায় পূরণ করতে সাহায্য করে।ফলটি ভিটামিন সি-এর জন্যও প্রদাহ-বিরোধী যা ক্লান্তি কমাতে সাহায্য করে।
সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে অন্যতম,টমেটো ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাদের ফাইবার উপাদান রক্তে শর্করা এবং মলত্যাগ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। টমেটো কম গ্লাইসেমিক, তাই এটি রক্তে শর্করার বৃদ্ধি এবং ক্র্যাশ এড়াতে একটি ভাল খাবার হতে পারে।
ফাইবার স্বাভাবিকভাবেই হজমকে ধীর করে দেয়, তাই এটি আপনাকে আরও বেশি দিন পূর্ণ রাখবে । এবং এটি আপনার রক্তে শর্করার মাত্রাকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করবে না, যা আমরা ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে চাই।টমেটোতে পাওয়া একটি পলিফেনল, এছাড়াও অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে।
বিজ্ঞানীরা প্রাথমিকভাবে প্রাণীদের মধ্যে এটি অধ্যয়ন করেছেন, তবে আরও গবেষণা প্রকাশ করতে পারে কিভাবে টমেটোতে থাকা যৌগগুলি মানুষের মধ্যেও ডায়াবেটিস পরিচালনা করতে সহায়তা করতে পারে।
প্রতিদিন একটা করে টমেটো খেলে কি হবে
প্রতিদিন একটা করে টমেটো খেলে কি হবে জানেন? টমেটোতে রয়েছে বিশেষ রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা এটি ভিটামিন এ এবং অন্যান্য খনিজ উপাদান সমৃদ্ধ হওয়ায় শারীরিক বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সক্ষম এই উপাদান গুলো আমাদের শরীরে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
আরো পড়ুনঃ স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকা গুলো দেখে নিন
ঠান্ডা জনিত রোগ বালাইয়ের হাত থেকে হাত থেকে টমেটো আমাদের সুরক্ষা প্রদান করে, টমেটোতে থাকা লাইকোপেন (Lycopene) সূর্যের ক্ষতিকর বেগুনি রশি থেকে ত্বককে সুরক্ষিত রাখে এবং চুলের রুক্ষতা দূর করতে সহায়তা করে,তাই নিয়মিত ত্বকে ও চুলে টমেটোর রস লাগাতে পারেন।
টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল রয়েছে যা আমাদের শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিক রাখতে সহায়তা করে। টমেটোতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ নিয়মিত টমেটো খেলে আমাদের চোখের দৃষ্টি শক্তি খুবই ভালো থাকে, টমেটো চোখ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুন: শরীর দুর্বল লাগার আসল কারণ
টমেটোতে থাকা ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন কে হাড় শক্ত রাখে এবং হাড়ের সঠিক গঠনে সাহায্য করে,এ ছাড়াও দাঁত সুস্থ রাখতে টমেটো কার্যকর খাবার।
টমেটোতে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধই উপাদান যার নিয়মিত হওয়ার মাধ্যমে ক্যানসার প্রতিরোধ করতে টমেটো দারুণ ভূমিকা পালন করে টমেটোতে থাকা লাইকোপেন ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে। সপ্তাহে ১০টি বা তার থেকে বেশি টমেটো খেলে ক্যানসারের আশঙ্কা অনেক কমে যায়।
টমেটো খাওয়ার অপকারিতা
এতক্ষণ আমরা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি,এখন আমরা টমেটো খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে জানব।টমেটোতে হিস্টামিন নামের একধরনের উপাদান আছে, যা থেকে ত্বকে ছোপ ছোপ দাগ বা র্যাশ দেখা দিতে পারে। এ ছাড়া বিভিন্ন রকম অ্যালার্জি জনিত সমস্যা হতে পারে। যাঁদের টমেটো খেলে অ্যালার্জি হয়, তাদের টমেটো না খাওয়াই ভালো।
কারণ, আপনার যদি অ্যালার্জিজনিত সমস্যা তাহলে টমেটো খাওয়ার পরে আপনার অ্যালার্জিজনিত সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে তাই আপনাকে টমেটো খাওয়া এড়িয়ে চলাই ভালো সমস্যার কথা বিবেচনায় না নিয়ে আপনি যদি তা খেয়ে ফেলেন সে ক্ষেত্রে আপনার অন্যান্য শারীরিক সমস্যা হতে পারে ।
জিব্বা মুখ ফুলে যাওয়ার পাশাপাশি হাঁচি কাশি গলা জ্বালাপোড়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিতে পারে সে ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন শারীরিক সমস্যারসম্মুখীন হতে পারেন।
মাত্রা অতিরিক্ত টমেটো খাওয়ার ফলে কিডনিতে পাথরে দেখা দিতে পারে ,টমেটোতে আছে ক্যালসিয়াম ও অক্সলেট যেটির মাত্রা শরীরে বেড়ে যাওয়ার ফলে শরীর থেকে নিষ্কাশন হতে সমস্যা হয় বা শরীর থেকে দূর হয় না।
এই উপাদানগুলি কিডনিতে পাথর তৈরি করা শুরু করে সেজন্য অতিরিক্ত টমেটো খাওয়া থেকে অবশ্যই বিরত থাকবেন। অবশ্য নিয়মমাফিক খেলে কোন সমস্যা হবে না কিন্তু বেশি উপকারের আশায় আপনি যদি মাত্রার অতিরিক্ত পরিমাণে খেয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার শারীরিক এই সমস্যা গুলো দেখা দিতে পারে।
কাঁচা টমেটোর উপকারিতা
কাঁচা টমেটোর উপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ প্রশংসনীয়, কাঁচা টমেটো ক্ষুধাবর্ধক, তৃপ্তিদায়ক ফল ও সবজি সুস্থ থাকতে চাইলে কাঁচা টমেটোর তরকারি কিংবা সালাদ রাখতে পারেন ডায়েট চার্টে পুষ্টিগুণে ভরপুর কাঁচা টমেটো। একটি কাঁচা মাঝারি আকারের টমেটোতে মোটামুটি ২২ ক্যালোরি এবং এক গ্রামের কম চর্বি থাকে,
একটি মাঝারি সাইজের টমেটোতে একটি কলার সমান পরিমাণে পটাসিয়াম থাকে, রাতকানা রোগ প্রতিরোধে ভিটামিন এ, এর ভূমিকা অনেক তা হয়তো জেনে থাকবেন, আর কাঁচা টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ আছে তাই কাঁচা টমেটোর উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ বহুগুণ নিয়মিত কাঁচা টমেটো খেলে শরীরে অ্যান্টিটি অক্সিডেন্ট এর পরিমাণ বাড়ে ।
শরীর সুস্থ রাখতে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে, কাঁচা টমেটোতে রয়েছে কিউমেরিক ও ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড।যা কার্সিনোজের শরীরকে চারিদিক থেকে রক্ষা করে যার ফলে ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে কমে যায়।
নিয়মিত বীজ সহ কাঁচা টমেটো খেলে,কিডনিতে পাথরের হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায় এবং খাবারের স্বাদ বাড়াতে কাঁচা-টমেটোর ভূমিকা অনেক। এছাড়াও কাঁচা টমেটোতে রয়েছে, ভিটামিন বি এবং পটাশিয়াম যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তের চাপ স্বাভাবিক রাখে যার ফলে, হার্টের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায়।
FAQ
টমেটোর পুষ্টিগুণ কতটুকু?
পুষ্টিবিদদের পরামর্শ যদি আপনি ক্ষুধা বাড়াতে চান তাহলে লাল টুকটুকে টমেটো খান,ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ক্যারোটিন, ফলিক এসিড,ক্রোমিয়াম এর মত খাদ্য উপাদান শরীরের পেশী পুনর্গঠন করতে সহায়তা করে নারীদের সৌন্দর্য সচেতনতাই টমেটো ম্যাজিক এর মত কাজ করে।
টমেটো খেলে কি মোটা হয়?
পুষ্টি বিজ্ঞানী ডঃ মনিরুল ইসলাম বলেন টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে লাইকোপিন নামক উপাদান থাকে, তাই টমেটো নিয়মিত খেলে পোস্টেড ক্যান্সারের ঝুঁকি ৭০% পর্যন্ত কমে যায়। ত্বকের জন্য এবং দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার জন্য ভিটামিন এ সমৃদ্ধ তাই রাখতে পারেন আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায়।
দিনে কয়টা কাঁচা টমেটো খাওয়া উচিত?
শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিনের আরো অন্যান্য পুষ্টিগুণে ভরপুর, কিন্তু এটি বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেললে আপনার শারীরিক অন্যান্য সমস্যা হতে পারে তাই আপনি প্রতিদিন ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম পর্যন্ত টমেটোর খেলে আপনি শারীরিক ভাবে উপকৃত হবেন।
শেষ কথা
আজকে আমরা টমেটোর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারলাম। আজকে তথ্য গুলো আপনাদের কেমন লেগেছে ?অবশ্যই তা কমেন্ট করে জানাবেন এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো। আর এরকম আরো তথ্য পেতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।
পোস্ট ট্যাগ-
টমেটোতে কি ভিটামিন আছে,টমেটোর উপকারিতা,পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা,টমেটো খাওয়ার অপকারিতা,গর্ভাবস্থায় টমেটো খাওয়ার উপকারিতা,টমেটোর বিচি খেলে কি হয়,টমেটো খেলে কি ওজন কমে।
লাল টমেটো খাওয়ার উপকারিতার youtube ভিডিও দেখুন