হাইব্রিড পেঁপের জাত ও রেড লেডি পেঁপে বীজের দাম সম্পর্কে না জেনে থাকলে চলুন জেনে নেয়া যাক, সারা বছরই বাজারে বিভিন্ন জাতের পাকা-পেঁপে পাওয়া যায়, পাকা পেঁপের পুষ্টিগুণ অনেক সবচেয়ে জনপ্রিয় হাইব্রিড পেঁপের জাত,গ্রীন লেডি পেঁপে বীজের দাম এবং রেড লেডি পেঁপে বীজের দাম তুলনামূলক অনেক কম খেতে অনেক সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণ সম্পন্ন।
ভেজালমুক্ত এবং অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ পাকা পেঁপে খুব সহজেই আপনার পরিবারের পুষ্টির ঘাটতি মেটাতে সহায়তা করবে মিষ্টি ও সুস্বাদু হওয়ার পাশাপাশি পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা অবাক করার মত। পেঁপের পুষ্টিগুণের জন্যই সবাই এই ফলটি পছন্দ করেন। পেঁপের পুষ্টিগুণের জন্যই সবাই এই ফলটি পছন্দ করেন।
ভূমিকা । হাইব্রিড পেঁপের জাত । রেড লেডি পেঁপে বীজের দাম
প্রিয় পাঠক আজকে আমরা পাকা পেঁপের পুষ্টিগুণ পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো এবং কিভাবে পেঁপে খেলে আমাদের শরীরের জন্য বেশি ভালো হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। আশা করছি আজকের আলোচনা থেকে আপনারা পেটে সম্পর্কে অনেক তথ্য পেয়ে যাবেন।
পাকা পেঁপের পুষ্টিগুণ
পেঁপে( বৈজ্ঞানিক নাম :Carica papaya),এরা Caricaceae পরিবারের সদস্য, পাকা পাকের পুষ্টিগুণের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, ভিটামিন এ, সি, ই, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও ফাইবার। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় পাকা পেঁপে ভাল কাজ করে, এর বিভিন্ন পুষ্টিগুণ থাকায় প্রায় সবাই ফল হিসেবে বা তরকারিতে রাখে।
সকালে খালি পেটে পেঁপে খেলে তা শরীরে ভালো, কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে কাজ করে, এতে কমে আসে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে পাকা পেঁপের ভূমিকা অনেক, প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা পেঁপের পুষ্টিগুণ
- আমিষ ০.৬ গ্রাম
- স্নেহ ০.১ গ্রাম
- খনিজ পদার্থ ০.৫ গ্রাম
- ফাইবার ০.৮ গ্রাম
- শর্করা ৭.২ গ্রাম
- ভিটামিন সি ৫৭ মিলিগ্রাম
- সোডিয়াম ৬.০ মিলিগ্রাম
- পটাসিয়াম ৬৯ মিলিগ্রাম
- আয়রন ০.৫ মিলিগ্রাম
- খাদ্যশক্তি ৩২ কিলোক্যালরি
চিকিৎসক হোক কী পুষ্টিবিদ, সকলেই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় পাকা পেঁপে রাখার পরামর্শ দেন, পাকা পেঁপের পুষ্টিগুণের জন্যই সবাই এই ফলটি পছন্দ করেন। তবে এর উৎসেচক যাতে সঠিকভাবে কাজ করে সেই কারণেই খালি পেটে পাকা পেঁপে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
পাকা পেঁপের উপকারিতা
পাকা পেঁপের উপকারিতার মধ্যে অন্যতম উপাদান যেমন, উপস্থিত ফ্লেভানয়েড, বিটা ক্যারোটিন, লুটেইন, ক্যারাটিনয়েডসহ আরও বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যানসার কোষ প্রতিরোধে সাহায্য করে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, এসব অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফুসফুস এবং অন্যান্য ক্যানসারে আক্রান্ত হবার আশঙ্কা কমায়।
আরো পড়ুনঃ এসিআই কীটনাশকের মূল্য তালিকা
অ্যাজমার সমস্যা কমবে অনেকেই অ্যাজমার সমস্যায় ভুগে থাকেন।হাড় ভালো রাখে হাড়ের যেকোনো সমস্যা দূরে রাখতে কাজ করে পাকা পেঁপে। পেটের সমস্যা দূর করে পেটের সমস্যা দূর করতে কাজ করে পাকা পেঁপে।
পেঁপেতে কোন ভিটামিন থাকে?
নিয়মিত পাকা পেঁপে খেলে চোখের বয়সজনিত ত্রুটি এবং ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশেই কমিয়ে দেয়। কেননা পাকা পেঁপেতে কোন ভিটামিন থাকে এমন প্রশ্ন অনেকেরই, বিটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এ, যা চোখের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয়।পেঁপেতে কোন ভিটামিন থাকে? যেমন ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, আমিষ, স্নেহ, খনিজ পদার্থ ফাইবার, শর্করা, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, খাদ্যশক্তি, ইত্যাদি গুণে ভরপুর।
পাকা পেঁপে খাওয়ার সঠিক সময়
পাকা পেঁপে খাওয়ার সঠিক সময়,সকাল বেলা নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করেন, তাহলে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে দ্রুত।পেঁপেতে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।কোলেস্টেরলের অক্সিডাইজড হওয়ার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে, ফলে হৃৎপিণ্ড নানা ধরনের জটিলতার হাত থেকে রক্ষা পায়। এতে কমে আসে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা।
পেঁপেতে রয়েছে ভিটামিন সি, একটি পুষ্টি যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ভিটামিন সি সকালে খালি পেটে ভিটামিন সি খাওয়ার ফলে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক গুণ বেড়ে যাবে, তাই রোগ ও সংক্রমণ এড়াতে আপনার সকালের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এই ফল।
পাকা পেঁপে খেলে কি ওজন বাড়ে
পাকা পেঁপে খেলে কি ওজন বাড়ে? এরকম প্রশ্ন আপনার মনের মধ্যে যদি থাকে তাই বলছি। পাকা পেঁপেতে প্রচুর খাদ্য আঁশ সমৃদ্ধ ফল, যা খেলে এটি দীর্ঘক্ষণ পেটকে ভর্তি রাখে। আপনি যদি ক্যালোরির পরিমাণ কমিয়ে পেট ভরাতে চান, তাহলে পাকা পেঁপে খেতে পারেন। আর আপনাকে ওজন কমাতেও সাহায্য করবে। ১০০ গ্রাম পাকা পেঁপের মধ্যে ৩২ ক্যালোরি রয়েছে।
পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক
পাকা পেপের ফেসপ্যাক বানিয়ে ঘরোয়া পদ্ধতিতে রূপচর্চা করতে পারেন।রূপচর্চা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে এই বিষয়ের ওপর প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে সাত দিন মুখে পেঁপে ব্যবহারের উপকারিতা সম্পর্কে এখানে বর্ণনা করা হল।
আরো পড়ুন: অরিজিনাল মিল্কশেক খাওয়ার উপকারিতা
প্রথম দিন: পাকা পেঁপে পেস্ট তৈরি করে প্রতিদিন অন্তত ২০ থেকে ২৫ মিনিট রাখার পর পর শুকানো শুরু করবে, তখন স্ক্রাব করে উঠিয়ে নিন। মাস্ক তুলে নেওয়ার পরে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।
দ্বিতীয় দিন: পেঁপের রস:পেঁপের নরম শ্বাসের পরিবর্তে পাকা পেঁপের রস মুখে লাগান লাগানো যায় লাগানোর পরে ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করলেই শুকিয়ে যাবে তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে নিতে হবে ধুয়ে নেওয়ার পরে ত্বক টানটান এবং সুন্দর দেখা যায়।
দুদিন ব্যবহারের পরে আবার পেঁপে ব্যবহারে মুখের ত্বক অনেক কোমল ও মসৃণ লাগে। পেঁপের ফ্লাভানয়েড ত্বকের নতুন কোষের উৎপাদন বৃদ্ধি করে যার ফলে ত্বক স্বাস্থ্যজ্জল এবং নরম কোমল তুলতুলে দেখায়।
তৃতীয় দিন: পেঁপে ও লেবু: পেঁপে ও একটা লেবুর অর্ধেক মিশিয়ে ত্বকে প্যাকের মতো ব্যবহার করুন। ২০ মিনিট পরে সাধারণ পানি দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে নিন।
চতুর্থদিন: ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি: একইভাবে লেবু ও পেঁপে ত্বকে লাগান। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
পঞ্চম দিন: অবাক হওয়ার দিন:খেয়াল করলে দেখবেন যে, ত্বকের রং অন্যান্য সময়ের তুলনায় অনেকটা হালকা লাগছে এবং ত্বকের পোড়াভাব কমে গেছে। পেঁপেতে আছে ত্বকের প্রাকৃতিক রং ফর্সাকারী উপাদান এবং প্রাকৃতিক এনজাইম যা রোদে পোড়াভাব দূর করে ত্বককে নবজীবন দেয়। লেবুতে আছে প্রাকৃতিক ব্লিচিং যা ত্বকে জাদুর মতো কাজ করে।
আরো পড়ুনঃ এলোভেরা দিয়ে নাইট ক্রিম বানিয়ে ত্বক ফর্সা করার পদ্ধতি
ষষ্ঠ দিন: একটা ডিম: পেঁপের মাস্ক তৈরিতে ব্যবহার করুন। ডিমের সাদা অংশ ও কয়েক টুকরা পাকা পেঁপে ভালোভাবে মিশিয়ে প্যাকের মতো করে মুখে লাগান।
সপ্তম দিন: আবার ডিম-পেঁপের ফেইস মাস্ক: রাতে আবার ডিম ও পেঁপের তৈরি মাস্ক ত্বকে লাগান। এতে আপনার ত্বক আগের চেয়ে অনেক বেশি টানটান এবং কোমল মসৃণ দেখাবে পাকা পেতের প্রাকৃতিক এনজাইম ত্বকের ঝুলে পড়া রোধ করে টানটানভাব আনে।
পাকা পেঁপে দিয়ে পায়ের গোড়ালি ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায়
সারা বছর গোড়ালি পাঠার সমস্যা অনেকেরই আছে। পায়ের গোড়ালি ফাটার দূর করার ঘরোয়া উপায় জেনে নেয়া যাক। গোড়ালি ফাটার সমস্যার সমাধানে পাকা পেঁপে অনেক উপকারী । আধা কাপ পরিমাণ পাকা পেঁপে চটকে নিন।
তারপর গোড়ালিতে সরাসরি লাগান, ২০ থেকে ২৫ মিনিট পর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, এবার গোড়ালিতে একটু অলিভ অয়েল ম্যাসাজ করুন।এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার গোড়ালির ফাটা ভাব কমে যাবে, পাশাপাশি দূর হবে আপনার গোড়ালির মরা চামড়া।
ত্বকে পেঁপের উপকারিতা
ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে ত্বকে পেঁপের উপকারিতার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। পাকা পেঁপেতে থাকা ভিটামিন ই এবং সি একটানা সাতদিন, পাকা পেঁপে ত্বকে ব্যবহারের ফলে আগের তুলনায় ত্বক স্বাস্থ্যজ্জল নরম কোমল ও উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার ত্বকের চামড়া টানটান রাখতে সাহায্য করে।
ত্বক উজ্জ্বল করতে,আধা কাপ পাকা পেঁপে চটকে পেস্ট বানিয়ে নিন, সাথে একটি লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান। ২০ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে আপনার মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
আপনার মুখের সাথে গলা রঙের পার্থক্য থাকলে, আধা কাপ পরিমান পাকা পেঁপে পেস্ট করে নিন। এবার এক টেবিল চামচ দুধ ও সামান্য মধু মিশিয়ে গলায় লাগিয়ে নিন ২০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুইবার এ নিয়মে ব্যবহার করলে আশ্চর্যজনক ফলাফল পাওয়া যায়।
রেড লেডি পেঁপে বীজের দাম
রেড লেডি পেঁপে বীজের দাম প্রতি এক গ্রাম বীজ ৫০০ টাকা থেকে ৬০০ টাকার আশেপাশে। রেড লেডি পেঁপের বৈশিষ্ট্য উচ্চ ফলনশীল জাতের মধ্যে অন্যতম রেড লেডি পেঁপে এটি তাইওয়ান এর বামন জাতের পেঁপে রেড লেডি।
এই পেঁপের বিজ এখন বাংলাদেশে এটি সহজেই পাওয়া যায়। এই জাতের পেঁপে আপনি বাড়ির ছাদে বড় টবের মধ্যে এর চারা লাগাতে পারেন, টপের জন্য অত্যন্ত ভালো এই রেড লেডি পেঁপের জাত,এবং এই জাতের পেঁপে জমিতে চাষ করার ক্ষেত্রেঃ
- হেক্টর প্রতি ব্রিজের পরিমাণ লাগে ৭০গ্রাম থেকে ১০০ গ্রাম পর্যন্ত
- চারা রোপনের সর্বোত্তম সময় হলো সেপ্টেম্বর মাস থেকে অক্টোবর মাসের শেষ পর্যন্ত
- চারা বপনের ৪০-৫০দিনের মধ্যেই জমিতে রোপন করা উপযোগী হয়
- পেঁপে গাছের উচ্চতা এই গাছের উচ্চতা১০ ফিট পর্যন্ত হয়
- ৭০ থেকে ৮০ সেন্টিমিটার উচ্চতায় ফল ধরে
- পাঁচ থেকে ছয় মাসের মধ্যে গাছের ফুল আসে
- ৭ থেকে ৮ মাসের মধ্যে এর ফল তোলার উপযোগী হয়
- একটি পেঁপের ওজন কমপক্ষে ২ কেজি হয়ে থাকে
- উচ্চ ফলনশীল এই জাত রেড লেডি পেঁপের রং গাড় লাল
- পেঁপে সহজে নষ্ট হয় না ভাইরাস সহনশীল
- রেড লেডি পেঁপে গাছের জীবনকাল দুই বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে
রেড লেডি পেঁপে এটি উচ্চ ফলনশীল এবং হাইব্রিড জাতের এবং এর স্বাদ অত্যন্ত চমৎকার তাই বাণিজ্যিকভাবে এবং বাড়িতে খাওয়ার জন্য চাষ করার উপযোগী এইরেড লেডি পেঁপে গাছ।
হাইব্রিড পেঁপের জাত
কিছু উচ্চ ফলনশীল হাইব্রিড পেঁপের জাত গুলোর সাথে পরিচিত হয়ে নেয়া যাক এই পেপের জাতগুলো চাষ করলে আপনি লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কারণ এগুলো উচ্চ ফলনশীল এবং ভাইরাস সহনশীল ক্ষমতা আছে, তাই এ জাতের পেঁপে গুলো চাষ করলে আপনি আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারবেন বলে আশা করছি।
- রেড লেডি পেঁপে
- টপ লেডি পেঁপে
- সুইট লেডি পেঁপে
- হাইব্রিড বাবু পেঁপে
- রেড কুইন পেঁপে
- গাজী পেঁপে
- গ্রিন লেডি পেঁপে
- বারি পেঁপে-১
এই জাতের পেঁপে গুলো চাষ করার জন্য দোআঁশ মাটি এবং বেলে দোআঁশ মাটি প্রয়োজন হয়ে থাকে। এই মাটিতে রোপন করলে পেঁপের ফলন তুলনামূলক বেশি হয় এবং স্বাদ চমৎকার হয়, তাই এই পেঁপে গুলো চাষ করার জন্য অবশ্যই দোআঁশ মাটি অথবা বেলে দোআঁশ তৈরি করে তারপরে চারা রোপনের প্রস্তুতি নেবেন, তাতে করে আপনি লাভবান হবেন।
FAQ । হাইব্রিড পেঁপের জাত । রেড লেডি পেঁপে বীজের দাম
সবচেয়ে বেশি ফলনশীল পেঁপের জাত কোনটি?
রেড লেডি পেঁপে
টপ লেডি পেঁপে
সুইট লেডি পেঁপে
হাইব্রিড বাবু পেঁপে
রেড কুইন পেঁপে
গাজী পেঁপে
গ্রিন লেডি পেঁপে
বারি পেঁপে-১
পেঁপের হাইব্রিড জাত কোনটি ভালো?
সুইট লেডি পেঁপে
হাইব্রিড বাবু পেঁপে
রেড কুইন পেঁপে
গাজী পেঁপে
গ্রিন লেডি পেঁপে
বারি পেঁপে-১
কোন পেঁপের স্বাদ সবচেয়ে ভালো?
রেড লেডি পেঁপে,বারি পেঁপে-১,টপ লেডি পেঁপে বাংলাদেশে পাওয়া এই জাতের হাইব্রিড পেপের স্বাদ চমৎকার হয়ে থাকে।
শেষ কথা । হাইব্রিড পেঁপের জাত । রেড লেডি পেঁপে বীজের দাম
প্রিয় পাঠক আজকে আমরা পেঁপের জাত পরিচিতি এবং পেঁপের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করলাম আশা করছি আজকের এই তথ্যগুলো থেকে আপনি উপকৃত হবেন উপকৃত হয়ে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করার অনুরোধ রইলো এবং আমাদের ওয়েবসাইটটি সাবস্ক্রাইব করার অনুরোধ রইল।
দশটি উন্নত জাতের পেঁপে বিজ সম্পর্কিত ইউটিউব ভিডিও