রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনের সময়সূচীবাংলাদেশের দার্জিলিং খ্যাতো বান্দরবান সম্পর্কিত কিছু তথ্য বান্দরবানের দর্শনীয় স্থান ভ্রমণের প্ল্যান জানা থাকলে বান্দরবান ভ্রমণের ক্ষেত্রে আপনার অনেক সহায়ক হবে এবং ভ্রমণের ক্ষেত্রে আপনি ইজি ফিল করতে পারবেন।বাংলাদেশের উত্তর পূর্ব দিকে ৪৪৭৯.০৪ বর্গ কিলোমিটার দূরে
পোস্ট সূচিপত্রবান্দরবান এর অবস্থান।চিটাগাং হিল ট্রাকের একটি অংশ এই পাহাড়ি জেলা বান্দরবান অসংখ্য নদী পাহাড় এবং লেকের অবস্থান এই জেলাতে রয়েছে বাংলাদেশের হিমালয় খ্যাতো সাকাহাকোহংপাহাড়ি রাস্তার চারিপাশের সবুজের সমারোহে ঘেরা এবং এর মনোমুগ্ধকর বাতাস আপনার হৃদয় স্পর্শ করে যেতে বাধ্য
ভূমিকা
মেঘের লুকোচুরি এবং মেঘ ছোঁয়ার অনুভূতি পেতে হলেও আপনিএকবার ঘুরে আসতে পারেন বান্দরবান কিন্তু যাওয়ার আগে অবশ্যই আপনাকে জেনে নিতে হবে কিভাবে যাবেন বান্দরবান কোথায় থাকবেন এবং খরচ কি রকম হতে পারে কোন কোন জায়গায় ঘুরবেন তার একটা আইডিয়া জানা থাকলে আপনার এই ভ্রমণটা অনেক আনন্দদায়ক এবং সহজ হবে।
বান্দরবান সম্পর্কে কিছু তথ্য
মূল বিষয়ে যাওয়ার আগে বান্দরবান সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে রাখা ভালো, এ সমস্ত বিষয় সম্পর্কে আপনার যদি অগ্রিম ধারণা থেকে থাকে তাহলে বিষয়টা আপনার জন্য অনেক সহজ হবে। সেজন্য আপনার বোঝার সুবিধার্থে আমরা বান্দরবন সম্পর্কে সমস্ত বিষয়ে আপনার সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।
আশা করছি আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণভাবে পড়ে থাকেন তাহলে বান্দরবান ভ্রমণের অভিজ্ঞতা অর্জনে অনেক সহায়ক হবে আশা করছি। শুধুমাত্র আমরা আপনার জন্যই বান্দরবান ভ্রমণের জন্য সহজ একটি তালিকা নিয়ে এসেছি। আপনি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
বান্দরবান কোন জেলায় অবস্থিত
অনেকে জানতে চাই বান্দরবান কোন জেলায় অবস্থিত তাদের জন্য বলছি বান্দরবান চট্টগ্রাম বিভাগের একটি পার্বত্য জেলা,বান্দরবান বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত চিটাগাং হিল ট্রাকের একটি অংশ, এই পাহাড়ি জেলা বান্দরবান। বান্দরবান জেলার সদর দপ্তর হলো বান্দরবান শহর।
আরো পড়ুনঃ টেলিটকের দেশ সেরা আনলিমিটেড ইন্টারনেট অফার
বান্দরবান জেলার আয়তন ৪,৪৭৯.০৪ বর্গ কিলোমিটার এবংবান্দরবান জেলার জনসংখ্যা ৪,০৪,০৯৩ জন। বান্দরবান ২৯ টি ইউনিয়ন এবং একটি পৌরসভা নিয়ে বান্দরবান জেলা গঠিত বান্দরবান জেলাতে অনেকগুলো মনমুগ্ধকর দর্শনীয় স্থান রয়েছে যা ভ্রমণ পিপাসু মানুষদেরকে আকর্ষিত করে
বান্দরবান জেলার থানা কয়টি
আপনি যদি বান্দরবান জেলা ভ্রমণ করতে যেতে চান তাহলে বান্দরবান জেলার থানা কয়টি এবং এর দর্শনীয় স্থানগুলো সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরী। বান্দরবান জেলা ৭টি উপজেলা নিয়ে গঠিত আর এই বান্দরবান জেলার উপজেলাগুলি হল:
- বান্দরবান সদর
- আলীকদম
- লামা
- রোয়াংছড়ি
- রুমা
- থানচি
- নাইক্ষ্যংছড়ি
এই ৭ টি উপজেলা নিয়ে গঠিত বান্দরবান জেলা।
বান্দরবান জেলার ইউনিয়ন সমূহ
বান্দরবান জেলার ইউনিয়ন সমূহ এবং উপজেলা কয়টি থানা,বান্দরবান জেলার উপজেলার নাম,বান্দরবান জেলার সমস্ত থানার ফোন নাম্বার ইউনিয়ন পরিষদের সংখ্যা কয়টি ইউনিয়ন পরিষদের নাম এবং বান্দরবান জেলার আয়তন কত তা সম্পর্কে বিস্তারিত আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো।
আশা করছি আপনি এই লিস্ট দেখে সহজেই বুঝতে পারবেন এবং একটি পরিষ্কার ধারণা পেয়ে যাবেন আশা করছি।
বান্দরবানের দর্শনীয় স্থান
বাংলাদেশের দার্জিলিং খ্যাতো বান্দরবানের দর্শনীয় স্থান এর টানে পর্যটকরা বারবার ছুটে যেতে চাই বান্দরবান জেলার ২৭ টি-দর্শনীয় স্থান রয়েছে, সেগুলো সেগুলো এত সুন্দর যে আপনার ফিলিংস পাল্টে দেয়ার জন্য যথেষ্ট আর সেই দর্শনীয় স্থানগুলো হলো:
- আমিয়াখুম জলপ্রপাত
- কিয়াচলং লেক
- ঋজুক জলপ্রপাত
- ত্লাবং ঝর্ণা
- দেবতাখুম
- নাফাখুম জলপ্রপাত
- নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্র
- নীলাচল
- বগাকাইন হ্রদ
- বান্দরবান সরকারি কলেজ
- বান্দরবান সেনানিবাস
- বুদ্ধ ধাতু জাদি
- রাজবিহার এবং উজানিপাড়া বিহার
- রেমাক্রী
- লুং ফের ভা সাইতার
- শৈলপ্রপাত
- সাকা হাফং
- কেওক্রাডং
- চিম্বুক পাহাড় ও পাহাড়ি গ্রাম
- চিংড়ি ঝর্ণা
- জাদিপাই ঝর্ণা
- জীবননগর
- ডামতুয়া ঝর্ণা
- ডিম পাহাড়
- তমা তুঙ্গী
- তাজিংডং
- তিনাপ সাইতার
একদিনে বান্দরবান ভ্রমণ
যারা পরিবার কিংবা বন্ধু-বান্ধব নিয়ে প্রথমবার বান্দরবান তাদের জন্য একদিনে বান্দরবান ভ্রমণ প্ল্যান দেয়া হলো যারা যাবেন তারা চাইলে সহজেই বান্দরবান ট্যুর উপভোগ করতে পারেন আমাদের উদ্দেশ্য আমাদের মত করে বান্দরবান ট্যুরের কিছু ধারণা দেয়া চাইলে আপনি আপনার মত করে সাজিয়ে নিতে পারেন।
সবকিছু বান্দরবানের কাছের জনপ্রিয় জায়গাগুলো ঘুরে দেখার জন্য অন্ততপক্ষে একরাত থাকা উচিত আপনার সব থেকে ভালো হবে এক রাত এবং দুই দিনের প্ল্যান নিয়ে ঘুরতে যাওয়া এত খরচটাও আপনার তুলনামূলক কম হবে এবং আপনি মোটামুটি ভাবে এর সৌন্দর্যটা উপভোগ করতে পারবেন।
বান্দরবান ঘুরে বেড়ানোর জন্য তিন রকমের যানবাহন পাবেন প্রথমটি হলো সিএনজি যা তিন থেকে চার জনের জন্য উপযুক্ত মাহিন্দ্রা জি যেটি পাঁচ জন থেকে আট জনের জন্য উপযুক্ত এবং চান্দের গাড়ি যা ৮ জন থেকে ১৫ জনের জন্য উপযুক্ত ভ্রমণ স্থানগুলো বেড়ানোর জন্য আপনারা কতজন টুর করছেন করছেন সে অনুযায়ী
-এই তিনটি গাড়ির মধ্য থেকে একটি গাড়ি চয়েজ করে নিতে হবে। প্রথম দিন আপনি যেভাবেই বান্দরবান আসেন চেষ্টা করবেন যেন সকাল সকাল বান্দরবানে পৌঁছে যেতে পারেন। সকালে বান্দরবান পৌঁছে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে নেবেন। আগে থেকে হোটেল বুকিং করা না থাকলে প্রথমে ফ্রেশ হয়ে আগে হোটেল বুকিং করে নাস্তা টা সেরে ফেলুন।
আপনার প্রথম গন্তব্য বিখ্যাত স্বর্ণমন্দির তারপর দুপুরের খাবার খেয়ে একটু বিশ্রাম নিয়ে মেঘলা এবং বিকেলে নীলাচল ঘুরে বেড়ালে ভালো লাগবে প্রথম দিন জায়গা গুলো দেখার জন্য একসাথে গাড়ি রিজার্ভ করে নিতে পারেন অথবা দুপুরে স্বর্ণমন্দির দেখে দুপুরের খাবার খেয়ে মেঘলা এবং নীলাচল দেখার জন্য আলাদাভাবে গাড়ি নিতে পারেন।
মাহেন্দ্রা জিপ গাড়ি এবং চাঁদের গাড়ি ঠিক করার জন্য জিপি স্ট্যান্ডে গিয়ে গাড়ি ঠিক করে নিতে পারেন এই তিনটি জায়গা ঘুরে দেখার জন্য সিএনজি রিজার্ভ করলে আপনার লাগতে পারে ৮০০ টাকা থেকে এক হাজার টাকা মহেন্দ্র জিত ১২০০ থেকে ১৬০০ টাকা এবং চান্দের গাড়ি ১৮০০ টাকা থেকে ২২০০ টাকা পর্যন্ত লাগতে পারে।
তবে ভাড়ার দামাদামি করে নিতে হবে এবং সিজন অনুযায়ী ভাড়া কম বেশি হতে পারে। গাড়ি নিয়ে প্রথমে আপনারা স্বর্ণমন্দির চলে যেতে পারেন। স্বর্ণমন্দির পৌঁছালে জনপ্রতি ৫০ টাকা করে টিকিট কাটতে হবে। যেহেতু এটি একটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান তাই এমন কিছু করবেন না যাতে ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত লাগে।
স্বর্ণমন্দির ঘুরে আবার শহরে ফিরে আসুন এবং দুপুরের খাবারটি খেয়ে নিন অথবা চাইলে সরাসরি মেঘলা গিয়ে সেখানে খাবার হোটেল আছে সেখানেও খেয়ে নিতে পারেন। তবে কম খরচে খেতে চাইলে শহরের হোটেল থেকে খেয়ে নিয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। দুপুরের খাওয়ার পরে যদি হাতে সময় পেয়ে যান তাহলে একটু বিশ্রাম নিয়ে নিতে পারেন।
তবে নীলাচল ভ্রমণের জন্য যত বেশি সময় হাতে রাখবেন তত বেশি ভালো হবে কারণ বিকেলের নীলাচল অনেক সুন্দর দেখায় তাই চেষ্টা করুন সেখানে আগে চলে যাওয়ার নীলাচল প্রবেশ করতে টিকিট কাটতে হবে নীলাচল থেকে এখন আবার বান্দরবান শহরের হোটেলে ফিরে আসুন এবং ফ্রেশ হয়ে বিশ্রাম নিয়ে
-রাতের বেলা রাতের বান্দরবান শহর দেখার জন্য বের হতে পারেন রাতের বান্দরবান শহর ভিন্ন রূপে আপনার কাছে দেখা দিবে রাতের খাবার শেষে চাইলে ব্রীজের কাছে গিয়ে সাঙ্গু নদীর রূপ দেখতে পারেন এবং হোটেলে ফিরে এসে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুন কারণ পরের দিন নীলগিরি দেখতে যেতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে সকাল সকাল যেতে হবে।
সকালে যতই যাবেন ততই ভালো হবে আপনার জন্য কারণ যত সকালে আপনি যেতে পারবেন, পাহাড়ের মেঘ দেখার সম্ভাবনা ততই বেশি থাকবে।। তাই খুব সকালে উঠে নাস্তা করে নিন এবং আপনার পছন্দমত যানবাহন ঠিক করে নিন। তবে এই ক্ষেত্রে সময় নষ্ট না করতে চাইলে আগের দিন গাড়ি ঠিক করে রাখতে পারেন।
সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা করে যেন বের হয়ে যেতে পারেন।খুব তাড়াতাড়ি নীলগিরি যাবার পথেই শৈলপ্রপাত ঝরনা,মিলনছড়ি ভিউ পয়েন্ট এবং চিম্বুক পর্যটন কেন্দ্র এই তিনটি জায়গায় একসাথে একই দিনে ভ্রমণ করতে পারবেন।
বান্দরবান ভ্রমণ খরচ
সারাদিনের জন্য সিএনজি বান্দরবান ভ্রমণ খরচ নেবে ২০০০ টাকা থেকে ২২০০ টাকা, মহেন্দ্র জিত ২৪০০ থেকে ৩ হাজার টাকা এবং চান্দের গাড়ি
৩৫০০ টাকা থেকে ৪২০০ টাকা। ভাড়ার ক্ষেত্রে দরদাম করে নিতে হবে এবং কোন কোন জায়গায় দাঁড়াবেন তাও চুক্তি করে নিতে হবে। মনে রাখবেন চান্দের গাড়ি এবং মাহিন্দ্রা জিপ গাড়ি ভাড়া দরদামের উপর নির্ভর করবে, তাই ভালোভাবে দরদাম করে নিবেন তবে ডিসেম্বর এবং জানুয়ারি মাসে ভ্রমণ সিজন হওয়ায় ভাড়ার পরিবহন সাধারনত বেশি হয়ে থাকে।
যদি খুব ভোরে রওনা দেন এবং মেঘ দেখার ইচ্ছা থাকে, তাহলে যাবার পথে কোথাও না দাঁড়িয়ে সরাসরি নীলগিরি চলে যেতে হবে। নীলগিরি থেকে ফেরার পথে চিম্বুক মিলছড়ি এবং শৈলপ্রপাত ঝরনা ঘুরে আসবেন, নীলগিরি এবং চিম্বুক প্রবেশের জন্য টিকিট কাটতে হবে। দুপুরের খাবার নীলগিরি হোটেলে খেয়ে নিতে পারেন অথবা
-চিম্বুক পর্যটন কেন্দ্রের সামনে আদিবাসীদের হোটেল আছে সেখানে খেয়ে নিতে পারেন। তবে এইসব ক্ষেত্রে আগেই খাবার অর্ডার করে রাখলে খাবার রেডি পাবেন অথবা খাবার পেতে দেরি হবে। আর সাথে করে অবশ্যই কিছু শুকনো খাবার এবং পানি নিয়ে যাবেন।
বান্দরবান থেকে নীলগিরি কত কিলোমিটার
যারা জানতে চেয়ে থাকেন বান্দরবান থেকে নীলগিরি দূরত্ব কত কিলোমিটার? বান্দরবান থেকে নীলগিরির দূরত্ব ৫০ কিলোমিটার। যাওয়া এবং আশাতে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা মতো সময়ই লেগে যাবে। পথের অন্যান্য জায়গা দেখা এবং ঘুরে বেড়ানোর জন্য তাই সাত থেকে আট ঘন্টা লেগে যেতে পারে তাই সময়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
নীলগিরি ঘুরে আবার বান্দরবান ফিরে আসুন, দিনশেষে রাতের বাসে আপনার গন্তব্যে রওনা হয়ে যান। বাসে ওঠার আগে অবশ্যই রাতের খাবার খেয়ে নেবেন। তাছাড়া অবশ্য হাইওয়েতে খেয়ে নিতে পারবেন, ট্রেনে যেতে চাইলে বান্দরবান থেকে বাসে করে প্রথমে চট্টগ্রামে চলে আসুন। চট্টগ্রাম থেকে ট্রেনে ঢাকায় পৌঁছাতে পারবেন।
বান্দরবান যাওয়ার উপায়
আপনার জন্য বেশ কয়েকটি বান্দরবান যাওয়ার উপায় রয়েছে, ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে এস আলম, হানিফ,শ্যামলী, সৌদিয়া, সেন্টমার্টিন পরিবহন এবং অন্যান্য ইত্যাদি পরিবহনের মাধ্যমে, বান্দরবানের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাই। ঢাকা থেকে এসব বাসের ভাড়া জনপ্রতির ৫৫০ টাকা থেকে ৬৫০ নন এসিএবং এসি বাসের ভাড়া জনপ্রতি ৯৫০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
ঢাকা থেকে ট্রেনের চট্টগ্রাম গিয়ে সেখান থেকে বাসে বান্দরবান যেতে পারবেন। আর ঢাকা থেকে প্রতিদিন যাতায়াত করে এমন ট্রেনের নাম গুলো হল সোনার বাংলা, সুবর্ণ, মহানগর, এই ট্রেনগুলো চট্টগ্রাম যায় শ্রেণীভেদে ট্রেনের টিকিটের মূল্য ৩২০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত, এ তুই ওর সাথে খেলা করিস কেন রে জনপ্রতি ভাড়া নিয়ে থাকে।
চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান ভ্রমণ
আপনি চাইলে খুব সহজেই চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান ভ্রমণ করে নিতে পারবেন। সে জন্য আপনাকে যা করতে হবে, তা হল প্রথমে চট্টগ্রামের বদ্দার হাট বাস স্ট্যান্ড থেকে বান্দরবান যেতে পারবেন।
পূবালী এবং পূবান্নি নামের নামের দুটি বাস বান্দরবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে প্রতিদিন। এই দুটি বাসে বান্দরবান যেতে জনপ্রতির ২২০ টাকা ভাড়া লাগবে এছাড়াও ধামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকেও আপনি বান্দরবান যেতে পারবেন।
থানচি হোটেল ভাড়া
বান্দরবানের বেশিরভাগ দর্শনের স্থান জেলা সদরের আশেপাশে, অথবা থানচি উপজেলায় অবস্থিত। থানচি হোটেল ভাড়া তালিকা নিম্নে বর্ণিত করা হলো। এখানে শহরের আশেপাশে কিংবা চিটাগাং হাইওয়েতে ৫০টিরও অধিক হোটেল বা রিসোর্ট রয়েছে। বান্দরবানের কিছু উল্লেখযোগ্য রিসোর্ট এবং হোটেল গুলোর নাম হলঃ
- হোটেল হিল ভিউ
- হিল সাইড রিসোর্ট
- হোটেল প্লাজা
- ভেনাস রিসোর্ট
- নীলাচল নীলাম্বরী রিসোর্ট
- নীলগিরি হিল রিসোর্ট
- হোটেল হিল্টন
- হোটেল হিলকুইন
- পর্যটন মোটেল
- ফরেস্ট হিল রিসোর্ট
People also ask:
বান্দরবান রুম ভাড়া কত?
হোটেল গুলোতে থাকার জন্য পর্যায়ক্রমে ভাড়া পড়বে ১৮০০ টাকা থেকে শুরু করে ১০,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
বান্দরবান কিভাবে যাব?
প্রথমে চট্টগ্রামের বদ্দার হাট বাস স্ট্যান্ড থেকে বান্দরবান যেতে পারবেন পূবালী এবং পূবান্নি নামের নামের দুটি বাস বান্দরবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে প্রতিদিন এই দুটি বাসে বান্দরবান যেতে জনপ্রতির ২২০ টাকা ভাড়া লাগবে।
বান্দরবান জেলায় কয়টি উপজেলা আছে?
৭ টি উপজেলা নিয়ে গঠিত বান্দরবান জেলা।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আমরা আপনাদেরকে বান্দরবান ভ্রমণ সম্পর্কে এবং বান্দরবান সম্পর্কে কিছু তথ্য আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি আশা করছি তথ্যগুলো থেকে আপনি উপকৃত হবেন এবং আপনার পরিকল্পনা যদি বান্দরবান ভ্রমণের জন্য হয় তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য অনেক হেল্পফুল হবে বলে আশা করছি।
পোস্ট ট্যাগ-
বান্দরবান থেকে নীলগিরি ভাড়া,মেঘলা আবাসিক হোটেল,চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান ভ্রমণ,মেঘবাড়ি রিসোর্ট বান্দরবান,থানচি হোটেল ভাড়া,একদিনে বান্দরবান ভ্রমণ,বান্দরবান ভ্রমণ গাইড,বান্দরবান ভ্রমণের সঠিক সময়,বান্দরবান হোটেল ভাড়া,বান্দরবান থেকে নীলগিরি কত কিলোমিটার