আপনি যদি অনেক চেষ্টা করেও মোটা না হতে পেরে মানুষের হাসির পাত্র হয়ে থাকেন তাহলে জেনে নিন মোটা হওয়ার ঔষধের নাম কি ও সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে এবং সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় এ বিষয়ে পরিপূর্ণ তথ্য সাথে ঘরোয়া পদ্ধতিতে মোটা হওয়ার উপায় গুলো জেনে নিন আরও থাকছে মেয়েদের বাচ্চা হওয়ার পর মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে আলোচনা।
মোটা হওয়ার উপায় গুলো জানার পর আশা করছি মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা দেখে নিয়ে সঠিক নিয়ম অনুসরণ করলে আপনি খুব দ্রুত সময়ে মোটা হতে পারবেন এবং নিজেকে মানুষের কাছে আকর্ষণীয় ভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন।
উপস্থাপনা । মোটা হওয়ার ঔষধের নাম কি । সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায়
প্রিয় পাঠক, আপনি যদি মোটা হওয়ার ঔষধের নাম কি তা জানতে চেয়ে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতেই আছেন আপনি যদি সম্পন্ন আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ করতে পারেন তাহলে মোটা হওয়ার উপায় এবং ঘরোয়া পদ্ধতিতে সহজে সাতদিনে মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা লাভ করতে পারবেন।
আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ শেষ করার পর আশা করছি আপনি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই ঘরোয়া পদ্ধতিতেও খুব সহজেই এত খাওয়ার পরেও মোটা না হওয়ার কারণ গুলো সহজে বুঝতে পারবেন এবং উল্লেখিত ভুলগুলি সংশোধন করে নিলেই খুব দ্রুত সময়ে মোটা হতে পারবেন বলে আশা রাখতে পারেন।
মোটা হওয়ার ঔষধের নাম কি
সবচাইতে কার্যকর ১৪টি মোটা হওয়ার ঔষধের নাম কি সে সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই জিওভিটা নামের মোটা হওয়ার ঔষধ খেয়ে অনেকেই মোটা হয়েছেন। জিওভিটা খেলে আপনার রুচির পরিমাণ অনেক বেড়ে যাবে যার ফলে প্রচুর খাবার খাওয়ার আগ্রহ জাগবে এভাবেই মূলত এই মোটা হওয়ার ওষুধ টি কাজ করে থাকে।
আরো পড়ুনঃ মিল্কশেক খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
জিওভিটা ছাড়াও আরো বেশ কিছু কোম্পানির কার্যকর মোটা হওয়ার ঔষধ বাংলাদেশের যে কোন ফার্মেসিতে পাওয়া যায়, সে সমস্ত মোটা হওয়ার ওষুধের তালিকা গুলো টেবিল আকারে নিচে সহজ ভাবে বর্ণনা করা হলো।
মোটা হওয়ার ঔষধের নাম কি:
কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার | উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার |
আলু | ওটমিল |
ডিম | আমন্ড |
মধু | ওয়ালনাট |
স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস | চিনাবাদাম |
পাউরুটি | সূর্যমুখী বীজ |
পিনাট বাটার | কুমড়ার বীজ |
নারকেল তেল অথবা অলিভ অয়েল দিয়ে রান্না করা | ড্রাই ফ্রুটস |
সালমন মাছ | কাজু |
গরুর মাংস | কিসমিস |
মুরগির মাংস | খেজুর |
মাংস এবং মাছ | ব্রাউন রাইস |
প্রোটিন শেক বা স্মুথি | হোল গ্রেইন পাস্তা |
দই | ব্রেড |
পনির | পূর্ণ দুধ |
উল্লেখিত এই সমস্ত মোটা হওয়ার সিরাপ/ ট্যাবলেট গুলো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত, তবুও আপনি এ সমস্ত ওষুধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপরে সেবন করবেন। তা না হলে আপনি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়তে পারেন, তাই অবশ্যই আপনাকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপর সেবন করার অনুরোধ রইলো।
মোটা হওয়ার ঔষধের নাম কিঃ
- মোটা হওয়ার ঔষধের নাম – হেলফিট (ট্যাবলেট)
- মোটা হওয়ার ঔষধের নাম – সিভিক সি প্লাস (ট্যাবলেট)
- মোটা হওয়ার ঔষধের নাম – রুচি টন (সিরাপ)
- মোটা হওয়ার ঔষধের নাম – সিনকারা (সিরাপ)
- মোটা হওয়ার ঔষধের নাম – বেক্সট্রাম গোল্ড (ট্যাবলেট)
- মোটা হওয়ার ঔষধের নাম – জিও ভিটা (সিরাপ)
- মোটা হওয়ার ঔষধের নাম – রুচিট্যাব (ট্যাবলেট)
- মোটা হওয়ার ঔষধের নাম – কারমিনা (সিরাপ)
- মোটা হওয়ার ঔষধের নাম – জিনকোভিট (ট্যাবলেট)
- মোটা হওয়ার ঔষধের নাম – রুচিবেট (সিরাপ)
- মোটা হওয়ার ঔষধের নাম – আমলকি প্লাস (সিরাপ)
- মোটা হওয়ার ঔষধের নাম – রুচিটন (সিরাপ)
- মোটা হওয়ার ঔষধের নাম – পিউটন (সিরাপ)
- মোটা হওয়ার ঔষধের নাম – আলফালফা প্লাস (সিরাপ)
উল্লেখিত এই সমস্ত ওষুধের মধ্যে কিছু ওষুধ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে তাই যে কোন ঔষধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপর সেবন করবেন, নিজে থেকে মন মত ঔষধ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায়
প্রচুর পরিমাণে ক্যালরিযুক্ত খাবার গ্রহণ করা সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় গুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয় সাত দিনের মধ্যে মোটা হতে চাইলে দিনে অন্তত ৪০০ গ্রাম থেকে ৫০০ গ্রাম পরিমাণে ক্যালরিযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে পারলে সাত দিনের মধ্যে বর্তমান দেহের পরিস্থিতির তুলনায় কিছুটা মোটা দেখানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ মুখের দুর্গন্ধ দূর করার ঔষধের নাম
শুধু ক্যালরিযুক্ত খাবার খেলে সাত দিনে মোটা হওয়া যাবে এমন কিনা সে ক্ষেত্রে আপনার আরো প্রয়োজন প্রতিদিন নিয়মিত ঘুম যা আপনাকে সাত দিনে মোটা হতে অনেক সহায়তা করবে, তার সাথে সাথে আরো প্রয়োজন দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকা ও নিয়মিত ক্যালোরিযুক্ত খাবার গ্রহণ করেন তবেই আপনি সাত দিনে কিছুটা মোটা হতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ শরীর গরম থাকা কিসের লক্ষণ
৭ দিনে মোটা হতে চাইলে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে খেয়াল করুন, যে সমস্ত খাবারে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে সে সমস্ত খাবার বেশি পরিমাণে গ্রহণ করা সাত দিনে মোটা হওয়ার জন্য অনেক কার্যকরই হতে পারে আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার রাখতে পারেন।
সাত দিনে মোটা হওয়ার কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবারঃ
- ডিম
- দুধ
- মাখন
- ঘি
- সফট ড্রিংক
- গরুর মাংস
- ছাগলের মাংস
- আলু দিয়ে তৈরি করা খাবার
- চকলেট
- খেজুর
- পনির
- দুগ্ধ জাতীয় খাবার
এ সমস্ত খাবারে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে যা আপনার শরীরকে ৭ দিনে মোটা হতে অনেকটাই সহায়তা করবে।
কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার | উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার |
আলু | ওটমিল |
ডিম | আমন্ড |
মধু | ওয়ালনাট |
স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস | চিনাবাদাম |
পাউরুটি | সূর্যমুখী বীজ |
পিনাট বাটার | কুমড়ার বীজ |
নারকেল তেল অথবা অলিভ অয়েল দিয়ে রান্না করা | ড্রাই ফ্রুটস |
সালমন মাছ | কাজু |
গরুর মাংস | কিসমিস |
মুরগির মাংস | খেজুর |
মাংস এবং মাছ | ব্রাউন রাইস |
প্রোটিন শেক বা স্মুথি | হোল গ্রেইন পাস্তা |
দই | ব্রেড |
পনির | পূর্ণ দুধ |
উল্লেখিত এ সমস্ত খাবার গুলো সাত দিন খাওয়ার পর দেখতে পাবেন আপনার শরীর কিছুটা আগের চাইতে মোটা হয়েছে এমনিভাবে নিয়মিত খেতে থাকলে আপনার শরীরের কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি পাবে এবং আপনাকে আকর্ষণীয় এবং মোটা দেখাবে।
আরো পড়ুনঃ লাল টমেটোর ২১ টি উপকারিতা জেনে নিন
এ সমস্ত খাবার খাওয়া ছাড়াও প্রতিদিন নিয়মিত কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন তার সাথে সাথে দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকতে হবে। প্রতিদিন ঘুমানোর আগে দুই তিন চামচ পরিমাণ খাটি মধু খেয়ে ঘুমানো সাত দিনের মধ্যে মোটা হওয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হতে পারে।
উল্লেখিত এই সমস্ত টিপস ফলো করার পরেও যদি আপনার শরীরের বিন্দুমাত্র পরিবর্তন না আসে তবে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি কেন না উল্লেখিত এই সমস্ত পদক্ষেপ নেয়ার পরেও যদি আপনার শরীরের বিন্দুমাত্র পরিবর্তন না আসে সে ক্ষেত্রে আপনার শরীরে অন্যান্য সমস্যা থাকতে পারে তাই দ্রুতই আপনাকে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায়
চলুন জেনে নেয়া যাক সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায়, দ্রুত মোটা হওয়ার জন্য সকালের খাদ্য তালিকা আগের দিন রাতে ভিজিয়ে রাখুন ২০ পিস ছোলা দানা, ২০ পিস কাঁচা বাদাম ও ২০ পিস কিসমিস এবং সেটি পরের দিন সকালে খালি পেটে নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায়
আরো পড়ুনঃ কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়
এছাড়াও সকালে নাস্তার তালিকায় যে সমস্ত খাবার খেলে মোটা হওয়া যায় সে সমস্ত খাবার তালিকা আকারে নিচে দেয়া হল আশা করছি এ সমস্ত খাবার নিয়মিত ১ মাস খাওয়ার পর আপনার রোগা পাতলা চেহারাটি মোটা হতে থাকবে।
সকালে খালি পেটে যে সমস্ত খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়ঃ
সকালের খাবার | খাবারের ধরন |
রুটি | ময়দা জাতীয় |
পাউরুটি | ময়দা জাতীয় |
কেক | ময়দা জাতীয় |
নান রুটি | ময়দা জাতীয় |
দুধ | সুষম খাবার |
চিনি | কার্বোহাইড্রেট |
ডিমের কুসুম | চর্বি জাতীয় |
চেরি ফল | শর্করা জাতীয় |
কিসমিস | শর্করা জাতীয় |
কচা বাদাম | ক্যালোরি ও শর্করা জাতীয় |
আখরোট | ক্যালরি ও শর্করা জাতীয় |
পান্তা ভাত | ক্যালোরি ও শর্করা জাতীয় |
মোটা হওয়া যায় এমন সকালের খাবার তালিকাঃ
- ময়দার রুটি
- পাউরুটি
- কেক
- নান রুটি
- ময়দা জাতীয়
- দুধ
- চিনি
- ডিমের কুসুম
- চেরি ফল
- কিসমিস
- কচা বাদাম
- আখরোট
- পান্তা ভাত
মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা
যাদের শরীর রোগা পাতলা তারা মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা সম্পর্কে জানতে চাই আমরা বেশ কিছু সহজলভ্য মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা গুলো সম্পর্কে আলোচনা করেছি যে খাবারগুলো তে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে তার সাথে শরীরকে স্বাস্থ্যবান এবং মোটা করার জন্য অন্যান্য পুষ্টি উপাদানে ভরপুর উল্লেখিত এ সমস্ত খাবার নিয়মিত খেলে শরীর স্বাস্থ্যবান এবং মোটা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা
ডিমঃ আপনার স্বাস্থ্য যদি রোগা পাতলা হয়ে থাকে তাহলে পরিমিত ডিম খাওয়ার মাধ্যমে আপনার ওজন বৃদ্ধি করিয়ে নিতে পারেন। ডিমের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও ভিটামিন বি২ জিংক ,মিনারেল ছাড়াও আরো অন্যান্য গুনাগুন থাকার কারণে ডিম খাওয়ার কারণে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং ডিম একটি চর্বি জাতীয় খাবার ডিমের স্নেহ পদার্থ রয়েছে যার কারণে ডিম খাওয়ার ফলে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় এবং স্বাস্থ্যবান দেখায়।
আরো পড়ুনঃ স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকা দেখে নিন
দুধঃ দুধ একটি এমন সুষম খাবার যে খাবারটি খেলে শরীরের পুষ্টির সমস্ত চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম তাই আপনার খাদ্য তালিকায় এক গ্লাস দুধ রাখতে পারলে আপনার শরীরের সমস্ত পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে আপনাকে স্বাস্থ্যবান এবং মোটা করে তুলবে তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এক গ্লাস দুধ রাখতে পারেন।
কলাঃ এটি একটি সহজলভ্য ফল হলেও কলাতে থাকা কলায় ভিটামিন বি-৬ ও ক্যালসিয়াম সহ অন্যান্য উপাদান যথেষ্ট পরিমাণে ফাইবার আছে যাজ আপনার শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি আপনাকে স্বাস্থ্যজ্জ্বল এবং মোটা করতে সহায়তা করবে তাই আপনি আপনার সকালের খাদ্য তালিকায় কলা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন কলা আপনাকে স্বাস্থ্যবান মোটা হওয়ার জন্য একটি আদর্শ খাবার হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ লম্বা হওয়ার বৈজ্ঞানিক উপায়
খেজুরঃ খেজুর একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা হজমে সহায়তা করে শরীরের পানি শূন্যতা দূর করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে ও হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এছাড়াও এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ছাড়াও আয়রন ও ফলিক অ্যাসিড যার শরীরে নতুন রক্ত তৈরি করতে সহায়তা করে ।শরীরের হজম প্রক্রিয়া যখন ঠিক থাকবে তখন স্বাভাবিকভাবেই অন্যান্য খাবার খাওয়ার চাহিদা বাড়বে যার ফলে আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি পাবে তাই খেজুরের উপকারিতা ওজন বৃদ্ধিতে এরকম ভাবেই সহায়তা করে থাকে।
শরীর স্বাস্থ্যবান এবং মোটা করতে শরীরে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরির প্রয়োজন হয় তাই আমাদের শরীরকে মোটা করার জন্য উচ্চমাত্রার ক্যালরিযুক্ত খাবার গুলোর তালিকা জেনে নেয়া খুবই জরুরী তাই নিচে বর্ণনা করা হলো উচ্চমাত্রার কারণে যুক্ত খাবার গুলোর তালিকা যে সমস্ত খাবার গ্রহণ করলে আপনি প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি পাবেন।
ক্যালোরি যুক্ত খাবার | পরিমান | ক্যালরির পরিমাণ |
১ কাপ দুধ | ২৪৪ গ্রাম | ১৪৬ ক্যালোরি |
১টা মাঝারি কলা | ১১৮ গ্রাম | ১০৫ ক্যালোরি |
১টা ডিম | ৫০ গ্রাম | ৭১.৫ ক্যালোরি |
১০০ গ্রাম খেজুর | ১০০ গ্রাম | ২৭৭ ক্যালোরি |
ক্যালোরি যুক্ত খাবার | পরিমান | ক্যালরির পরিমাণ |
১ কাপ দুধ | ২৪৪ গ্রাম | ১৪৬ ক্যালোরি |
১টা মাঝারি কলা | ১১৮ গ্রাম | ১০৫ ক্যালোরি |
১টা ডিম | ৫০ গ্রাম | ৭১.৫ ক্যালোরি |
১০০ গ্রাম খেজুর | ১০০ গ্রাম | ২৭৭ ক্যালোরি |
বাদাম জাতীয় খাবার এবং কিসমিস এ প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে আপনি যদি মোটা হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার খাদ্য তালিকায় এ সমস্ত খাবার রাখলে ভালো ফলাফল পাবেন এই খাবারগুলোতে থাকা ক্যালরির পরিমাণ গুলো দেখে নিশ্চয়ই তা বুঝতে পারছেন।
এছাড়াও আপনি যে খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি পাবেন সে সমস্ত আরো কিছু খাবারের তালিকা গুলো টেবিল আকারে বর্ণনা করা হলো যাতে আপনার বুঝতে সুবিধা হয় আশা করছি এই বর্ণনা থেকে আপনি উল্লেখিত খাবারে ক্যালরির পরিমাণ হলো সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা পাবেন আর এই খাবারগুলো আপনি দিনের যেকোনো সময় খেতে পারেন তাতে করে আপনার শরীরে ক্যালরির পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।
ক্যালরিযুক্ত খাবার | পরিমাণ | ক্যালরির পরিমাণ | ছবি |
১ কাপ রান্না করা ডাল | ১৯৮ গ্রাম | ২৩০ ক্যালোরি | |
১ কাপ টক দই | ২৪৫ গ্রাম | ১৪৯ ক্যালোরি | |
মুরগির মাংস | ১০০ গ্রাম | ১৭৯ ক্যালোরি | |
আপনি যদি স্বাস্থ্য হন এবং মোটা হতে চান তাহলে আপনার দুপুরের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন উল্লেখিত এই সমস্ত খাবার এ সমস্ত খাবারগুলোর তালিকা আকারে দেয়া হলো।
আরো পড়ুনঃ সেনসোডাইন টুথপেস্ট এর উপকারিতা
দুপুরের খাবার তালিকায় অন্যান্য যে সমস্ত সাধারণ খাবার সাধারণত আপনি খেয়ে থাকেন তার সাথে অতিরিক্ত ভাবে যুক্ত করতে পারেন আমাদের উল্লেখিত উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত এই খাবারগুলো আমাদের উল্লেখিত সমস্ত খাবারের প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে যা আপনার শরীরকে মোটা এবং স্বাস্থ্যবান করতে খুবই কার্যকর ভূমিকা রাখবে।
আমাদের উল্লেখ করা খাবারগুলোতে প্রতি ১০০ গ্রাম খাবারে যে পরিমাণ ক্যালরি রয়েছে তার লিস্ট আকারে উল্লেখ করা হলো তা দেখে আশা করছি খাবারে ক্যালরির পরিমাণ সম্পর্কে বুঝতে পারবেন।
ক্যালরিযুক্ত খাবার | পরিমাণ | ক্যালরির পরিমাণ | ছবি |
১ কাপ রান্না করা ডাল | ১৯৮ গ্রাম | ২৩০ ক্যালোরি | |
১ কাপ টক দই | ২৪৫ গ্রাম | ১৪৯ ক্যালোরি | |
মুরগির মাংস | ১০০ গ্রাম | ১৭৯ ক্যালোরি | |
ছেলেদের মোটা হওয়ার ঔষধের নাম
খুব দ্রুত মোটা হতে চাইলে ছেলেদের মোটা হওয়ার ওষুধের নাম টি হল জিওভিটা সিরাপ, জিওভিটা সিরাপ খেলে আপনি খুব দ্রুত মোটা হয়ে যাবেন। কিন্তু এর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে তাই জিওভিটা খাওয়ার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপর সেবন করতে পারেন।
যেহেতু খাওয়ার পর আপনার রুচি অনেক বেড়ে যাবে এবং আপনি যে কোন খাবার প্রচুর পরিমাণে খেতে পারবেন যার ফলে ধীরে ধীরে আপনার শরীর মোটা হয়ে যাবে। ছেলেদের মোটা হওয়ার কার্যকর সিরাপ এই জিওভিটা তিনটি ফাইল সে অনেকেই মোটা হয়েছে যা প্রমাণিত একটি কার্যকর রুচবর্ধক ঔষধ হিসেবে ও যে ভিটা ব্যবহার হয়ে থাকে।
জিওভিটা সিরাপটি সেবনের পূর্বে অবশ্যই এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে কেননা জিওভিটা সেবনের পর যে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো হয় তা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে এবং একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ মেনে তারপরে আপনি যেও ভিটা খেতে পারবেন।
তাছাড়া আপনার অন্যান্য ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চিকিৎসা ও পরামর্শ সাপেক্ষে আপনি নিশ্চিন্তে তা খেতে পারেন।
ছেলেদের মোটা হওয়ার ঔষধের নামঃ
- পিউটন সিরাপ – অ্যালোপ্যাথিক
- সিনকারা সিরাপ – হারবাল
- রুচিবেট সিরাপ- এলোপ্যাথিক
- রুচিটন সিরাপ – এ্যালোপ্যাথিক
- আমলকি প্লাস সিরাপ – হারবাল
- আলফালফা প্লাস সিরাপ – হোমিও
- গুড হেল – ইন্ডিয়ান হারবাল
বাচ্চা হওয়ার পর মোটা হওয়ার উপায়
খুব সহজেই বাচ্চা হওয়ার পর মোটা হওয়ার উপায় রয়েছে বাচ্চা হওয়ার পর অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে স্বাস্থ্যের কিছুটা অবনতি হয়েছে বা ওজন কমে গিয়েছে সেজন্য রোগা পাতলা দেখাচ্ছে বাচ্চা হওয়ার পর যেহেতু শিশু বুকের দুধ পান করে সেজন্য অনেক ক্যালোরি শরীর থেকে নির্গত হওয়ার ফলে শরীরের ওজন কমে যেতে পারে তাই বাচ্চা হওয়ার পর কিছু নিয়ম অনুসরণ করলে এই সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া যাবে।
- বাচ্চা হওয়ার পর মোটা হওয়ার উপায়ঃ
- খাবারে অরুচি থাকলে কৃমিনাশক খাওয়া যেতে পারে।
- জিংক বি – সকালে ১টা রাতে ১টা
- প্রোবায়োটিক – সকালে এবং বিকেলে ১৫ দিন।
- টারমারিক পিল নেয়া যেতে পারে।
- ম্যাগনেসিয়াম সাপ্লিমেন্ট – ভালো ঘুমের জন্য নেয়া যেতে পারে।
- প্রতিদিন অন্তত তিন থেকে সাড়ে তিন লিটার পানি পান করুন।
- প্রতিদিন কিছু ব্যায়াম করতে পারেন।
- রাতে সময় মত ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
- উচ্চ মাত্রার প্রোটিন ক্যালোরি সমৃদ্ধ খাবার প্রোটিন খাদ্য তালিকা যোগ করুন।
এ সমস্ত নিয়ম সঠিকভাবে মেনে চলার পরেও যদি আপনার স্বাস্থ্যের কোন উন্নতি না হয় সে ক্ষেত্রে আপনি একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। একটা বিষয়ে ভালোভাবে খেয়াল রাখা জরুরি যেকোনো ওষুধ সেবনের ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত তাছাড়া আপনার স্বাস্থ্যের মারাত্মক ধরনের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।
মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই মোটা হওয়ার জন্য মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা থাকলে কোন ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট ছাড়াই শুধুমাত্র খাবার খেয়েই আপনি মোটা হতে পারবেন বর্তমান বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির ঔষধ মোটা হওয়ার জন্য পাওয়া যায় যে ওষুধগুলোর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে তাই আপনি যদি মোটা হতে চান তাহলে মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা দেখে খাবার খেয়ে মোটা হতে পারবেন।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত এবং আপনার স্বাস্থ্যের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ খাবার খেয়ে মোটা হতে চাইলে অবশ্যই মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা সম্পর্কে আপনার বিস্তারিত জানা থাকতে হবে, তা না হলে আপনি জানতে পারবেন না কোন খাবারগুলো খেলে আপনি দ্রুত মোটা হতে পারবেন।
যে খাবারগুলো খেলে দুটো তো মোটা হওয়া যায় সে সমস্ত খাবারের তালিকা দেয়া হলো আশা করছি আপনি সহজে তা দেখে মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাবেন।
মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকাঃ
- চর্বিযুক্ত মাছ
- বাদাম
- অ্যাভোকাডো
- দুধ
- স্বাস্থ্যকর তেল
- ডিম
- রুটি
- কুইনোয়া
- শুকনো ফল
- গরুর মাংস
- মুরগির মাংস
- গ্রীক দই
- পনির
- মসুর ডাল
- ছোলা
- মটরশুঁটি
- স্যামন ফিস
- টুনা ফিস
- বাদাম
- কাজু
- চিনাবাদাম
- মাখন
- ঘি
উল্লেখিত এ সমস্ত খাবার গুলোই মূলত মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকার মধ্যে পড়ে এ সমস্ত খাবার নিয়মিত খেলে আপনি দ্রুত সময়ের মধ্যে মোটা এবং স্বাস্থ্যবান হতে পারবেন। উল্লেখিত এই সমস্ত খাবার নিয়মিত খাবার পরেও যদি আপনার স্বাস্থ্যের কোন উন্নতি না হয় সেক্ষেত্রে আপনি একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।
মোটা না হওয়ার কারণ কি
প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে খাবার খেয়েও মোটা না হওয়ার কারণ কি এই প্রশ্নটা অনেকেরই রয়েছে হাজারটিরও বেশি কারণ থাকতে পারে যার মধ্যে প্রথম কারণটি হতে পারে জেনেটিক্স সমস্যা আপনার দাদা বাবা এবং মা কেমন স্বাস্থ্যের অধিকারী তার ওপরেও আপনার মোটা না হওয়ার কারণ নির্ভর করতে পারে জেনেটিক বিষয়টি এড়িয়ে সম্ভাবনা নেই তাই বিষয়টি মেনে নেয়া ছাড়ার করার কিছু থাকেনা।
হরমোন: মানবদেহের সবার শরীরে হরমোনের পরিমাণ আলাদা আলাদা হয়ে থাকে বয়স এবং ব্যক্তিবিশেষে আলাদা হয়ে থাকে, যেমন ধরুন
- থাইরয়েড হরমোন
- এন্ড্রোজেন
- ইস্ট্রোজেন
- প্রোজেস্টেরন
- ইনসুলিন
উল্লেখিত এ সমস্ত হরমোন আলাদা হওয়ার কারণে স্বাস্থ্য মোটা বা চিকন হওয়া নির্ভর করতে পারে। আপনার শরীরে থাইরয়েড নির্গত হরমোনের পরিমাণ বাড়লে আপনার ওজন কমেত পারে আবার এর বিপরীত ও হতে পারে। মানব দেহের গুরুত্বপূর্ণ হরমোনের নাম লেপ্টিন, এই হরমোন যদি কারো দেহে বেশি পরিমাণে তৈরি হয় তাহলে সে বেশি খাওয়াদাওয়া করতে পারবে না সে কম খাবার খেয়েই সন্তুষ্ট হয়ে যাবে। ক্ষুধা কমিয়ে দেয়া ছাড়াও এই হরমোন মানব দেহে চর্বি থেকে যে শক্তি তৈরি হয় সেই চর্বি ঝরিয়ে ফেলে।
উৎসেচক: শরীরে খাবার হজম করার জন্য দরকার উৎসেচক আর সে উৎসেচক তৈরিতে বাধাগ্রস্ত হলে খাবার হজম হওয়ার প্রক্রিয়া কমে যায় সে ক্ষেত্রেও ওজন কমে গিয়ে শরীর রোগা পাতলা হয়ে যায়।
ঘুম: শরীরে ওজন কমে যাওয়ার আরেকটি অন্যতম প্রধান কারণ হতে পারে ঠিকমতো না ঘুমানো একটি মানুষের সাধারণত আট ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন ঘুমের সাথে শরীরের growth hormone হরমোন ও ইনসুলিনের যোগসূত্র রয়েছে মেয়ে অনুযায়ী পরিমাণমতো ঘুম কম হওয়ার কারণে ও শরীরের ওজন কমে মোটা না হওয়ার কারণ হতে পারে।
দুশ্চিন্তা: যদি কেউ বেশি দুশ্চিন্তা করে তাদের মোটা হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায় বেশি দুশ্চিন্তা করার ফলে এডরেনাল গ্ল্যান্ড থেকে এক ধরনের হরমোননির্গত হয় যার প্রভাবের কারণে পেটে ফ্যাট জমা হয় যা মোটা না হওয়ার কারণ হতে পারে।
অন্যান্য কারণ: অন্যান্য কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হতে পারে দীর্ঘদিন ধরে কোন ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণ আপনার শরীরের ভেতরে কোন রকমের ইনফেকশন থাকতে পারে হয়তো শরীরের ভেতরে ইনফেকশন রয়েছে যা অনুভব বা বোঝা সম্ভব হচ্ছে না, এটিও মোটা না হওয়ার কারণ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।
খাদ্যাভ্যাস: আদ্যাভ্যাসের ত্রুটি থাকতে পারে যেমন ধরুন খুব বেশি চিবিয়ে ধীরে ধীরে খাওয়া যাবেনা এতে করে আমাদের পরিপাকনালেই মস্তিষ্ককে জানান দেয় যে যথেষ্ট খাওয়া হয়ে গিয়েছে। আপনি যদি তাড়াহুড়ো করে গিলে খেয়ে থাকেন তখন এই হরমোন গুলো কম নিঃসরিত হয়,
যার ফলে খাওয়ার ব্যাপারে মস্তিষ্কের সন্তুষ্ট হয় না যার কারণে অনেকটা খাবার রুচি আসে বেশি রুচি আসলে বেশি খাবার খাবেন তারপর স্বাভাবিক আর বেশি খাবার খেলে স্বাভাবিকভাবে স্বাস্থ্যবান হওয়া যায়।
FAQ । মোটা হওয়ার ঔষধের নাম কি । সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায়
সকালে খালি পেটে কি খেলে শরীর মোটা হয়?
শরীরের দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য সকালের নাস্তায় ডিম, দুধ, কলা,পাউরুটি, মাখন, পনির, খেজুর, সহ চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন, তাতে করে শরীরের চর্বির পরিমাণ বেড়ে দ্রুত মোটা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কি কি খাবার খেলে তাড়াতাড়ি মোটা হওয়া যায়?
দ্রুত মোটা হওয়ার জন্য যে খাবার গুলো খাওয়া খুবই জরুরী গরুর মাংস, মুরগির মাংস, আলু, দুধ, মধু ,ডিম, খেজুর, বাদাম, পেস্তা, কিসমিস, বাটার, ফাস্টফুড, ছোলা, টক দই, ড্রাইফুড, মাখন, ঘি সহ চর্বি জাতীয় খাবার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারলে তাড়াতাড়ি মোটা হওয়া যায়।
কী করলে মানুষ মোটা হয়?
দ্রুত মোটা হতে চাইলে চর্বিযুক্ত খাবার খাদ্য তালিকায় রাখুন যেমন স্যামন ফিস, টুনা ফিস, দুগ্ধ জাতীয় খাবার, মসুর ডাল, মুগ ডাল ,সকালের নাস্তায় ময়দা জাতীয় খাবার যেমন রুটি, পাউরুটি, কলা, কাঁচা বাদাম, নান রুটি, কেক মিষ্টি জাতীয় খাবার রাখুন দুপুরে মুরগির মাংস, ডাল, টক দই সাথে মিষ্টিও খেতে পারেন।
শেষ কথা । মোটা হওয়ার ঔষধের নাম কি । সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায়
প্রিয় পাঠক মোটা হওয়ার ওষুধের নাম কি ও সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কিত বিষয় ছাড়াও অন্য উপায় গুলোর মাধ্যমে মোটা হওয়া যায় কিনা সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেয়ার চেষ্টা করেছি। ওষুধ সেবনের মাধ্যমে মোটা যায়, তবে যে কোন ওষুধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে তারপরেই ওষুধ সেবন করতে পারেন।
নিজে থেকেই মনগড়াভাবে কোন ঔষধ সেবনও করা থেকে বিরত থাকুন তা না হলে উপকারের পরিবর্তে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তাই বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করার অনুরোধ রইলো।
শরীরের ওজন বাড়ানোর সহজ উপায় সম্পর্কিত ডাক্তারের পরামর্শ সহ ইউটিউব ভিডিও দেখুন